தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Oct 13, 2019

রেহাই নেই মোদির ভাগ্নীরও! দিল্লিতে সাত সকালে ছিনতাই দময়ন্তী বেন মোদির ব্যাগ!

দময়ন্তী বলেন, “আমি কিছু বুঝতে পারার আগেই তাঁরা আমার পার্স নিয়ে পালিয়ে যায়। ওই পার্সে নগদ ৫০,০০০ টাকা, দু’টি মোবাইল ফোন এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি ছিল।”

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

পুলিশ জানিয়েছে, “ফুটেজগুলি অভিযুক্তদের গ্রেফতারে বড় প্রমাণ হতে পারে।"

নয়াদিল্লি:

 ফের প্রকাশ্য দিবালোকে ছিনতাই জাতীয় রাজধানীতে, আর এবার দুষ্কৃতীদের হাত থেকে রেহাই পেলেন না খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাগ্নীও (Prime Minister Narendra Modi's niece)! দু'জন পুরুষ অটো থেকে নামার সময় দময়ন্তী বেন মোদির ( Damyanti Ben Modi) হাত থেকে ব্যাগ ছিনিয়ে চম্পট দেয়। দময়ন্তী জানিয়েছেন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাগ্নী। ঘটনাস্থল থেকে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) সিসিটিভি ফুটেজ পেয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, “ফুটেজগুলি অভিযুক্তদের গ্রেফতারে বড় প্রমাণ হতে পারে।" দময়ন্তী বেন মোদি শনিবার সকালে অমৃতসর থেকে দিল্লি আসেন। উত্তর দিল্লির সিভিল লাইন এলাকায় যেতে একটি অটোরিকশায় চড়েন তিনি। সকাল ৭ টা নাগাদ তিনি গুজরাটি সমাজ ভবনে পৌঁছেন। দিল্লি পুলিশের মুখপাত্র অনিল মিত্তল জানিয়েছেন, দময়ন্তী যখন অটো থেকে নামছিলেন তখন হঠাৎ একটি স্কুটিতে চড়ে দু'ই অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী এসে পড়ে এবং ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। অনিল মিত্তল আরও বলেন যে, “আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি যাতে তাড়াতাড়িই তাদের গ্রেফতার করা যেতে পারে।” 

শি'এর সঙ্গে বৈঠকের আগে মাল্লাপুরমের মনোরম সৈকত সাফাইয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি

সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে দময়ন্তী বলেন যে তিনি প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়। “আমি পরিবারের সঙ্গে অমৃতসর থেকে দিল্লি এসে গুজরাটি সমাজ ভবনে যাচ্ছিলাম। অটোরিকশাটি ভবনের গেটের কাছে পৌঁছানো মাত্রই দু'জন আমার দিকে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তারা স্কুটিতে চেপে যাছিল,” সংবাদ সংস্থা আইএনএসকে জানিয়েছেন দময়ন্তী। তিনি আরও বলেন, “আমি কিছু বুঝতে পারার আগেই তাঁরা আমার পার্স নিয়ে পালিয়ে যায়। ওই পার্সে নগদ ৫০,০০০ টাকা, দু'টি মোবাইল ফোন এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি ছিল।”

Advertisement

"ইন্দো-চিনি ভাই ভাই! ড্রাগন আর হাতির নাচে মিলবে চিন-ভারত": জিনপিং

দময়ন্তী বেন মোদির কথায়, “শনিবার সন্ধ্যায় আমাকে আহমেদাবাদ যাওয়ার জন্য ফ্লাইট ধরতে হত এবং বিমানের টিকিটগুলি সেই পার্সে ছিল। এখন, আমি জানি না কীভাবে কী করব! দিল্লির সফর আমার খারাপ অভিজ্ঞতা হয়ে রইল।”

Advertisement

উত্তর জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা মনিকা ভরদ্বাজ অবশ্য এই ঘটনায় কোনও মন্তব্য করতে নারাজ।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement