தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Apr 02, 2020

দিল্লি হিংসার ষড়যন্ত্রে সামিল থাকার অভিযোগে গ্রেফতার জামিয়ার পিএইচডির ছাত্র

Delhi violence: গ্রেফতার হওয়া ছাত্র মিরান হায়দার রাজনীতিবিদ লালু যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল বা আরজেডি-র দিল্লি যুব শাখারও প্রধান

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Delhi violence: জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মিরান হায়দারকে গ্রেফতার করা হয়েছে

Highlights

  • দিল্লি হিংসার ষড়যন্ত্রে সামিল হওয়ায় গ্রেফতার জামিয়া মিলিয়ার ছাত্র
  • ফেব্রুয়ারিতে উত্তপ্ত হয় দেশের রাজধানী, মৃত্যু হয় ৫৪ জনের
  • সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকে কেন্দ্র করেই ওই হিংসার পরিস্থিতি তৈরি হয়
নয়া দিল্লি:

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে ভয়ঙ্কর সহিংসতার (Delhi violence) সাক্ষী থেকেছে গোটা দেশ। ওই সহিংসতার পিছনে অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী নাকি ছিলেন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র। তদন্তে নেমে পিএইচডির ছাত্র (Jamia Millia Islamia University) মিরান হায়দারকে গ্রেফতার করল পুলিশ। দিল্লিতে যে ব্যাপক হিংসা পরিস্থিতি তৈরি হয় তাতে রীতিমতো অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে দেশের রাজধানী। ওই হিংসার ঘটনায় কমপক্ষে ৫০ জন মারা যায় এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, গ্রেফতার হওয়া ছাত্র মিরান হায়দার রাজনীতিবিদ লালু যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল বা আরজেডি-র দিল্লি যুব শাখারও প্রধান। বর্তমানে হায়দারকে দিল্লি পুলিশ স্পেশাল সেলের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে স্বাস্থ্যকর্মীদের উপর হামলা, করা হল ব্যাপক মারধর, দেখুন ঘটনার ভিডিও

ফেব্রুয়ারি মাসে সপরিবারে ভারত সফরে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ওই দুই দিনের সফরকালেই উত্তাল হয়ে ওঠে দিল্লি। ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলন চলার সময় সিএএ-র পক্ষে ও বিপক্ষে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় ৪ দিন ধরে লাগাতার সংঘর্ষ-হানাহানি চলে উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে। ওই হিংসার ঘটনায় ৫৪ জন মানুষ নিহত হন। আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শতাধিক মানুষ।

Advertisement

ঘটনার তদন্তে নেমে দিল্লি পুলিশ জানতে পারে যে, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই উত্তরপ্রদেশ থেকে বেশ কিছু গুণ্ডাকে ভাড়া করে দিল্লিতে নিয়ে আসা হয় ঝামেলা করার জন্যে। এই গণ্ডগোল চলাকালীন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের "জনগণের প্রতি শান্তি ও ভ্রাতৃত্ব বজায়" রাখার আহ্বান জানিয়ে একটি প্রকাশ্য বিবৃতি দেওয়ার পরেও কিছু কিছু জায়গায় সহিংসতা অব্যাহত থাকে।

কোয়ারান্টাইন সেন্টারে রাখা তাবলিগ সদস্য চিকিৎসকের সামনেই ছেটালেন থুথু !

Advertisement

দিল্লিতে সেই সময় ওই হিংসা এমন আকারে ছড়ায় যে দেখে মনে হচ্ছিল ওই অঞ্চলগুলো কোনও জনবসতি নয়, একটি যুদ্ধক্ষেত্র। এলাকার বাড়িঘর এবং দোকানপাট পুড়িয়ে দেওয়া হয়, এমনকী দিল্লি পুলিশের সঙ্গে উত্তেজিত জনতার ব্যাপক সংঘর্ষও হয়। কিছু বিক্ষোভকারীকে দেখা যায় দিনের আলোয় বুক ফুলিয়ে হাতে বন্দুক নিয়ে ঘুরে বেড়াতে এবং এলাকায় সন্ত্রাস ছড়াতে। এলোমেলো গুলি চালনায় বেশ কয়েকজন আহতও হন।

Advertisement