Delhi Police cop was suspended: চুলের মুঠি ধরে মারতে মারতে ওই মহিলাকে মাটিতে ফেলে দিয়েছিল অভিযুক্ত ব্যক্তি।
নিউ দিল্লি: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল এক ব্যক্তি এক মহিলাকে মারাত্মকভাবে মারধর করছে। ওই বিতর্কিত ভিডিওটি সামনে আসার পর চাকরি চলে গেল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাবার। অশোক কুমার তোমর নামের দিল্লি পুলিশের ওই সাব-ইনস্পেকটরের নামে অভিযোগ, তিনি ওই মহিলার পরিবারকে হুমকি দিয়েছিলেন। জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ। ওই পুলিশকর্মীর একুশ বছরের ছেলে রোহিত তোমর, যে কল সেন্টারে এই অপ্রীতিকর ঘটনাটি ঘটেছিল তার মালিক আলি হাসান এবং সেই কল সেন্টারে কাজ করা পিওন রাজেশ যে ওই ভিডিওটি তুলেছিল তাদের তিনজনকেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মহিলাকে নির্যাতনে ধৃত পুলিশ আধিকারিকের ছেলে, পদক্ষেপের নির্দেশ রাজনাথের
দিল্লির পুলিশ কমিশনার অমূল্য পটনায়েককে এই ঘটনাটির ব্যপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তারপরই গ্রেফতার করা হয় রোহিত তোমরকে। দিল্লির মহিলা কমিশনও এই ব্যাপারে দিল্লি পুলিশকে একটি নোটিস দেন।
মূল অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রুজু করা হয়েছে। দুই মহিলার অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে শ্লীলতাহানি এবং ধর্ষণের মামলা।
তিলক নগর থানায় বৃহস্পতিবার দায়ের করা হয় প্রথম অভিযোগটি। অভিযোগটি করেন রোহিত তোমরের এক বান্ধবী। তাঁর দাবি ছিল, রোহিত তাঁকে একটি ভিডিও দেখান, যেখানে সে এক মহিলাকে মারধর করছে বলে দেখা যাচ্ছে।
ঘটনাটি জানার পর রোহিত তোমর ওই মহিলার সঙ্গেও ‘একই কাজ করা হবে’ বলে হুমকি দেয় বলে অভিযোগ।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)