Read in English
This Article is From Mar 01, 2020

দিল্লিতে আরও তিনজনের দেহ উদ্ধার, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

Delhi Violence: হাতে অস্ত্র নিয়ে লুঠপাট, অগ্নিসংযোগ, মারধর চলতে থাকে রাজধানীর রাজপথে, ঘটনায় আহতের সংখ্যা ২০০ এর বেশি

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

দিল্লিতে হিংসার ঘটনা প্রমাণে দুটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে (ফাইল)

নয়াদিল্লি:

রবিবার সংঘর্ষ (Delhi Clash) কবলিত উত্তর পূর্ব দিল্লিতে (North East Delhi) আরও তিনজনের দেহ উদ্ধার, সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত দিল্লিতে মৃতের সংখ্যা পৌঁছাল ৪৬। এদিন গোকুলপুরিতে একটি ক্যানালে একজনের দেহ উদ্ধার হয় এবং ভাগিরথি বিহার ক্যানেল থেকে আরও দুজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) আধিকারিকরা। এর আগে, গুরু তেগবাহাদুর হাসপাতালে ৩৮ জন মৃত বলে ঘোষণা করা হয়, এবং আরও একটি হাসপাতালে তিনজনের মৃতেযুর খবর জানানো হয়। হাতে অস্ত্র নিয়ে লুঠপাট, অগ্নিসংযোগ, মারধর চলতে থাকে রাজধানীর রাজপথে, ঘটনায় আহতের সংখ্যা ২০০ এর বেশি।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ১১ জন পুলিশকর্মী, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পদস্থ আধিকারিক অমিত শর্মা এবং অনুজ কুমার।

নাগরিকত্ব আইনের পক্ষে ও বিপক্ষে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে দিল্লিতে হিংসার সূত্রপাত। যে সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ড ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে আসেন, সেই সময় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশের রাজধানী, খুব দ্রুত সেই পরিস্থিতি হাতের নাগালের বাইরে চলে যায়, মধ্যরাতে হস্তক্ষেপ করে দিল্লি হাইকোর্ট, পুলিশকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত।

Advertisement

দিল্লিতে হিংসার ঘটনা প্রমাণে দিল্লি পুলিশের অপরাধ দমন শাখার অধীনে দুটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে।

সোমবার শুরু হচ্ছে বাজেয় অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্ব, দিল্লির ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে কংগ্রেস কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ইস্তফা দাবি করবে বলেই মনে করা হচ্ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে যায় তাদের ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল।

Advertisement

বিধানসভা নির্বাচনের আবহে বিজেপি নেতা ও মন্ত্রীদের একাংশের বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের কারণে পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে ওঠে।

“বিশ্বাসঘাতকদের” বিরুদ্ধে “গুলি ব্যবহারের” প্রকাশ্যে নিদান দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মু্খ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

Advertisement

রবিবার কলকাতায়, অমিত শাহে সভায় যাওয়ার পথে “গুলি করো” স্লোগান দেন বিজেপি সমর্থকরা।

Advertisement