தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Mar 21, 2020

"অনুগ্রহ করে ঘরে থাকুন", বিবৃতি দিয়ে পরামর্শ সনিয়া গান্ধির

সনিয়া গান্ধির পরামর্শ, "যত বেশি ঘরে থাকবেন, তত এই ভাইরাসের হাত থেকে দূরে থাকবেন। প্রবীণ ও শিশুদের বিশেষ যত্নে রাখুন।"

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

"আমি দেশের প্রত্যেক নাগরিকের কাছে অনুরোধ করছি বাড়িতেই থাকুন।" পরামর্শ কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধির।

নয়াদিল্লি :

করোনা সংক্রমণ (COVID-19) প্রতিরোধে দেশবাসীকে বার্তা দিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি। দলের তরফে বিবৃতি জারি করে ওই নেত্রী (Sonia Gandhi) বলেন, "প্রত্যেক নাগরিককে আমি অনুরোধ করছি বাড়ির বাইরে বেরবেন না। জরুরি ভিত্তি ও চাহিদা পূরণ ছাড়া ঘরে থাকার চেষ্টা করুন।" তাঁর পরামর্শ, "যত বেশি ঘরে থাকবেন, তত এই ভাইরাসের হাত থেকে দূরে থাকবেন। প্রবীণ ও শিশুদের বিশেষ যত্নে রাখুন।" স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও হু-য়ের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। সাধারণ জ্বর হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন আর যতবার সম্ভব হাত ধোয়ার চেষ্টা করুন। এদিন বিবৃতিতে সনিয়া গান্ধি আরও বলেছেন, সংক্রমণ চিহ্নিত করার একটাই মাধ্যম নমুনা পরীক্ষা। ফলে আমাদের সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিকাঠামো বাড়াতে নজর দিক কেন্দ্র। করোনা (Corona Symptom) উপসর্গ নিয়ে কারা, কারা পরীক্ষা করাতে আসছেন, তাঁরা কতজনের সংস্পর্শে এসেছেন। এঁদের সবার নমুনা সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হোক।

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কায় স্বেচ্ছা-নির্বাসনে শাবানা আজমি

তাঁর দাবি, "এই বিপর্যয়ের  জেরে একাধিক মাধ্যম বিপুল আর্থিক লোকসানের মুখে পড়বে। তাদের আর্থিক সাহায্য দিতে ত্রাণ তহবিল গঠন করুক কেন্দ্র।" 

করোনা ঠেকানোর অভিনব উপায়, ট্রেনে নিজের সিট পরিষ্কার রবিনা ট্যান্ডনের

দেশে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, শনিবার ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়ে ২৮৭ জনে পৌঁছেছে, দেশটির বিভিন্ন এলাকা থেকে নতুন করে এই মহামারীর শিকার হয়েছেন আরও ৩৫ জন। শুক্রবার একদিনেই এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক ৬৩ টি করোনা আক্রান্তের সন্ধান মেলে। ফলে মানুষের মনেও বাড়ছে এই মারণ ভাইরাসের ত্রাস। সরকারি তথ্য অনুসারে, ২৮৭ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে মোট ৩৯ জন বিদেশি নাগরিক রয়েছেন, যার মধ্যে ইতালি থেকে এদেশে আসা ১৭ জন, ফিলিপাইনের ৩ জন, ব্রিটেনের ২ জন এবং কানাডা, ইন্দোনেশিয়া ও সিঙ্গাপুরের ১ জন করে নাগরিকের শরীরে মিলেছে ওই সংক্রমণের প্রমাণ। ভারতে এখনও পর্যন্ত ২৩ জন এই রোগ থেকে সেরে উঠেছে। অন্যদিকে দিল্লি, কর্নাটক, পাঞ্জাব এবং মহারাষ্ট্র মিলিয়ে মোট ৪ জন এই রোগের কারণে মারা গেছেন।

Advertisement

Advertisement