Read in English
This Article is From Mar 02, 2020

এবার বিমানে চড়ে মাঝআকাশেও ফেসবুক-ইনস্টা-হোয়াটসঅ্যাপ! সৌজন্যে ওয়াই-ফাই

ভারতের মধ্যে বিমানযাত্রার সময় ফ্লাইট মোড অর্থাৎ মাঝআকাশেও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন যাত্রীরা। সৌজন্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

ভারতের মধ্যে বিমানযাত্রীরা অনবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন ওয়াই-ফাই। (প্রতীকী)

Highlights

  • এবার মাঝআকাশ অর্থাৎ ফ্লাইট মোডেও ব্যবহার করা যাবে ইন্টারনেট
  • সৌজন্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা। এমন নির্দেশ পাঠাল ডিজিসিএ
  • তবে অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবায় মিলবে এই সুবিধা
নয়া দিল্লি :

দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। কিন্তু নিরাপত্তার খাতিরে সবুজ সঙ্কেত দিচ্ছিল না ডিজিসিএ (DGCA)। সেই সংস্কার ভেঙে বেরিয়ে এবার অন-বোর্ড ওয়াই-ফাই (WI-Fi) পরিষেবার অনুমতি দিল অসামরিক ওই বিমান পরিচালন সংস্থা। ভারতের মধ্যে বিমানযাত্রার সময় ফ্লাইট মোড (Flight Mode) অর্থাৎ মাঝআকাশেও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন যাত্রীরা। সৌজন্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা। এই মর্মে বিমানসংস্থাগুলোকে সবুজ-সঙ্কেত পাঠাল ডিজিসিএ। সোমবার এমনটা জানিয়েছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখ জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রক জানিয়েছে, ক্যাপ্টেনের (পাইলট) অনুমতিক্রমে যাত্রীদের ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে পারবে সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থা। অন-বোর্ড যাত্রীদের মোবাইল, ল্যাপটপ ও অন্য ই-ডিভাইস ফ্লাইট মোডে (মাঝ আকাশে) থাকলেও মিলবে এই সুবিধা।" তবে অভ্যন্তরীণ বা অন্তর্দেশীয় (Domestic flights) যাতায়াতে এই সুবিধা দেওয়া যাবে। সেই বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই উল্লেখ।

Nirbhaya case: মঙ্গলবার সকাল ৬টাতেই ফাঁসি, আসামিদের ফাঁসি স্থগিতের আবেদন খারিজ করল দিল্লির আদালত

জানা গিয়েছে, এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে ডিজিসিএ। তার অধীনস্থ বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে কীভাবে এই পরিষেবা প্রদান সম্ভব, তা খতিয়ে দেখবে ওই সংস্থা। তবে সেই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট উল্লেখ তখনই এই পরিষেবা প্রদান করা যাবে, যখন বিমানের সমস্ত প্রবেশ ও প্রস্থান দরজা লক থাকবে। ততক্ষণ অবধি এই পরিষেবা প্রদান করা যাবে, যতক্ষণ না এই দরজা খোলা হচ্ছে।

তৃণমূলের নতুন জনসংযোগ কর্মসূচি ‘বাংলার গর্ব মমতা'

এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ভারতীয় টেলিকম নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (আইটিআর), মন্ত্রককে এই সুপারিশ করেছিল। সেই সুপারিশে বলা ছিল, অনবোর্ড যাত্রীদের ভারতীয় আকাশসীমায় মোবাইল ও ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া উচিত। অভ্যন্তরীণ পরিষেবা প্রদানকারী বিমানসংস্থাগুলোকে ইন্টারনেট ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া ছিল না। এমনকি, আন্তর্জাতিক কোনও উড়ান ভারতীয় আকাশসীমায় ঢুকলে তাদেরও ওয়াই-ফাই পরিষেবা বন্ধ রাখতে হতো। এদিনের ডিজিসিএ'র নিরদেশের পর সেই বাঁধন আলগা হল দাবি বিমানকর্তাদের। 

Advertisement
Advertisement