Read in English
This Article is From Aug 29, 2019

Didi ke Bolo: প্রথম মাসে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে "দিদিকে বলো"

Didi ke Bolo: ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশান্ত কিশোর এবং তাঁর কমিটিকে নিয়োগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

Advertisement
Kolkata Edited by (with inputs from PTI)

Didi ke Bolo: তৃণমূলস্তরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে “দিদিকে বলো” নামে এই ডিজিটাল প্লাফর্ম চালু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতা:

প্রথমমাসে ব্যাপক সাড়ে পেল তৃণমূল কংগ্রেসের জনসংযোগের জন্য চালু করা “দিদিকে বলো” (Didi Ke Bolo)  কর্মসূচী। ১০ লক্ষের বেশী মানুষ দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং তাঁদের অভিযোগ জানিয়েছেন। অভাবনীয় সাড়া দেওয়ার জন্য বাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তৃণমূল নেতৃত্বের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গতমাসে রাজ্যজুড়ে ১০,০০,৩৫০ মানুষ “দিদিকে বলো”-র মাধ্যমে, দিদির কাছে এবং তাঁর অফিসে পৌঁছেছেন, এই উদ্যোগের জন্য সাধুবাদ জানিয়েছেন, দল ও সরকারের জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন এবং দল বা সরকারকে বলতে চাওয়া অভিযোগ জানিয়েছেন”। দলীয় সুপ্রিমো ট্যুইট করেন, “দিদিকে বলো প্লাটফর্মের মাধ্যমে মানুষের অভাবনীয় সাড়ায় আমি অভিভূত। গত ৩০ দিনে, ১০ লক্ষ  মানুষ, এই উদ্যোগের জন্য তাঁদের প্রশংসা, মূল্যবান পরামর্শ এবং অভিযোগ নিয়ে আমাদের কাছে পৌঁছেছেন”।

তৃণমূল নেত্রী বলেন, “তাঁদের মান্যতা এবং সমর্থনের জন্য আমি প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা তাঁদের মূল্যবান প্রস্তাবের নোট রাখছি এবং সময়ের মধ্যে যতটা সম্ভব তাঁদের অভিযোগের সমাধান করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি”।

প্রশান্ত কিশোরের কমিটির তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৩০ দিনে এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে বিবেচনাধীন ২১৪ জন বিপর্যস্ত মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে পৌঁছেছেন। গুরুত্ব সহকারে ১৬১টি সমাধান করা হয়েছে।

২০২১ বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশান্ত কিশোর এবং তাঁর কমিটিকে নিয়োগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

Advertisement

জনসংযোগে “দিদিকে বলো”, হেল্পলাইন চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস

তৃণমূলস্তরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে “দিদিকে বলো” নামে এই ডিজিটাল প্লাফর্ম চালু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement

তৃণমূলের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “দিদিকে বলো” কর্মসূচীর অংশ হিসেবে ৫০০ জন তৃণমূল বিধায়ক এবং বর্ষীয়ান নেতারা ১,০২২টি গ্রামে যান। সেই সময় স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলা, তাঁদের প্রস্তাব, অভাব অভিযোগের কথা শোনে দলের নেতা ও বিধায়করা। পাশাপাশি দলেরই কোনও এক কর্মীর বাড়িতে রাত কাটান।

সম্প্রতি রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় “কাটমানি” ইস্যুতে রাজ্যের শাসকদলের নেতাদের নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, ফলে কাঁটা ফুটেছে জোড়াফুলে। একাধিক জায়গায় তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের কাটমানি ফেরানোর দাবিতে, বিক্ষোভ হয়েছে। এছাড়াও জনপ্রতিনিধি ও তৃণমূল নেতাদের একাংশের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখার অভিযোগ উঠেছে।

Advertisement



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement