অন্য শহরগুলোর মতো কর্মীদের বেতন সঙ্কোচন করছে না কেরল সরকার। বুধবার জালানেলন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী।
তিরুবনন্তপুরম: বিপর্যয়ের সঙ্গে যুঝে অর্থ সঙ্কটে রাজ্যের কোষাগার (Revenue Crisis)। তাই কর্মীদের মাসিক বেতনের একটা অংশ স্থগিত রাখছে কেরল সরকার । এই মর্মে আইনি বেড়াজাল দূর করতে অর্ডিন্যান্স আনবে রাজ্যের বাম শাসিত সরকার। জানা গিয়েছে, নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া জরুরি পরিস্থিতি (COVID-19) মোকাবিলায় এই কেরল সরকারের সিদ্ধান্ত। রাজ্যের অর্থমন্ত্রী টমাস আইজ্যাক এনডিটিভিকে বলেছেন, "আমাদের হাতে পর্যাপ্ত রাজস্ব নেই। তাই আমাদের হাতে বিকল্পও নেই।পেনশন-সহ রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন মেটানোর জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ যথেষ্ট নয়। অন্য রাজ্যগুলোর মত আমরা বেতন সঙ্কোচন করছি না। শুধু কয়েকদিনের বেতন মুলতুবি রাখছি।" সরকারি সূত্রে খবর এই সিদ্ধান্তে কোষাগারে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ঢুকবে। সেই টাকা বিপর্যয় মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিলে বরাদ্দ করা হবে।
সরকারি কর্মীদের জন্য আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড বাধ্যতামূলক করল কেন্দ্র
মঙ্গলবার কেরল হাইকোর্ট এই সিদ্ধান্তের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। এই সিদ্ধান্তের পিছনে কোনও আইনি বৈধতা নেই।এই প্রসঙ্গ তুলে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আইনি পথ বের করে ফের বেতন মুলতুবি রাখার পথে হাঁটতে শুরু করল পিনরাই বিজয়ন সরকার। এই মর্মে টমাস আইজ্যাক বলেছেন, "আমরা আইনি সমাধান সূত্র পেয়েছি। আমরা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ মেনে নিয়ে বলছি এই অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে সেই সিদ্ধান্ত আইনি বৈধতা পাবে। ফলে আমরা বেতন সঙ্কুচিত না করে তা স্থগিত করতে পারবে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে ধাপে ধাপে সেই বেতন পরিশোধ করে দেওয়া হবে।" জানা গিয়েছে, ২৫% বেতন স্থগিত রেখে বাকিটা পরিশোধ করা হবে প্রতি মাসে। আগামী ৫ মাস চলবে এই প্রথা। এমন সিদ্ধান্ত সম্প্রতি নিয়েছে রাজ্য মন্ত্রিসভা।
টিকিয়াপাড়ায় পুলিশের উপরে হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ১০
এদিকে, দেখতে দেখতে দেশে করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে গেলেন হাজারেরও বেশি মানুষ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনার মোট বলি হয়েছেন ১,০০৭ জন এবং ওই মারণ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩১,০০০ গণ্ডিও পার করে ফেলেছে। সবচেয়ে বড় কথা, দিনে দিনে ক্রমেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।গত ২৪ ঘণ্টায় এদেশে মোট ৭৩ জন মারা গেছেন, যা একদিনে মৃত্যুর সংখ্যার হিসাবে একটি নতুন রেকর্ড। তবে ধীরে ধীরে করোনা মুক্তও হচ্ছেন বহু মানুষ। সারা দেশে মোট ৭,৬৯৬ জন করোনা রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। বুধবার সকাল পর্যন্ত এই পুনরুদ্ধারের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪.৫৬ শতাংশে। মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেন যে গত তিন দিনে করোনা সংক্রমণের দ্বিগুণ বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এখন ১০.৯ দিন অন্তর এখন দ্বিগুণ হচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
দেখতে দেখতে দেশে করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে গেলেন হাজারেরও বেশি মানুষ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনার মোট বলি হয়েছেন ১,০০৭ জন এবং ওই মারণ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩১,০০০ গণ্ডিও পার করে ফেলেছে। সবচেয়ে বড় কথা, দিনে দিনে ক্রমেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।গত ২৪ ঘণ্টায় এদেশে মোট ৭৩ জন মারা গেছেন, যা একদিনে মৃত্যুর সংখ্যার হিসাবে একটি নতুন রেকর্ড। তবে ধীরে ধীরে করোনা মুক্তও হচ্ছেন বহু মানুষ। সারা দেশে মোট ৭,৬৯৬ জন করোনা রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। বুধবার সকাল পর্যন্ত এই পুনরুদ্ধারের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪.৫৬ শতাংশে। মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেন যে গত তিন দিনে করোনা সংক্রমণের দ্বিগুণ বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এখন ১০.৯ দিন অন্তর এখন দ্বিগুণ হচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।