This Article is From Aug 15, 2018

রাজ্যে প্রাথমিকে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের স্কুলছুটের হার বেশিঃ ইউনিসেফ

রাজ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের স্কুলছুটদের মধ্যে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের সংখ্যা দ্বিগুণ বেশি বলে মঙ্গলবার জানাল ইউনিসেফের এক প্রতিনিধি ইয়াসমিন আলি হক।

রাজ্যে প্রাথমিকে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের স্কুলছুটের হার বেশিঃ ইউনিসেফ

পশ্চিমবঙ্গে স্কুলছুটদের মধ্যে মেয়েদের থেকে ছেলেদের পরিমাণ বেশি।

কলকাতা:

রাজ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের স্কুলছুটদের মধ্যে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের সংখ্যা দ্বিগুণ বেশি বলে মঙ্গলবার জানাল ইউনিসেফের এক প্রতিনিধি ইয়াসমিন আলি হক। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভিস বা জাতীয় পরিবার স্বাস্থ্য সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে মেয়েদের মধ্যে স্কুলছুটের হার 2.9 শতাংশ। সেখানে ছেলেদের হার ঠিক তার দ্বিগুণ। অর্থাৎ, 5.8 শতাংশ।

“পশ্চিমবঙ্গে স্কুলছুটদের মধ্যে মেয়েদের থেকে ছেলেদের পরিমাণ বেশি। আমরা দেখতে চাইছি যে, স্কুলছুট হওয়ার পর তারা কোথায় যাচ্ছে। সম্ভবত, পরিবারকে সাহায্য করার জন্য কাজের খোঁজে লেগে পড়ছে ওই শিশুরা বা লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের। সমস্যাটা কোথায়, সেটাই দেখতে হবে আমাদের”, বলেন ইয়াসমিন হক।

তাঁর কথা অনুযায়ী, রাজ্যের কিছু অংশ খুব ভালো কাজ করছে। তার ফলও পাচ্ছে তারা। “আমাদের আশা যে, পরেরবার এনএফএইচএস সমীক্ষা থেকে ইতিবাচক ফলের কথা উঠে আসবে”।

হক জানান, হাসপাতাল প্রশাসন ও ব্লক ডেভলমেন্ট অফিসারদের সম্বন্বয়সূচক কর্মসূচীর ফলে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে প্রায় কোনও সদ্যজাতরই জন্ম হয়নি বাড়িতে। হয়েছে গ্রামীণ হাসপাতালে।

হাসপাতালে শিশুদের জন্মের ফলে অপুষ্টিজনিত সমস্যা কতটা কমে গিয়েছে, তার ব্যাখা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “ভারতের মাত্র দশ শতাংশ শিশু জন্মের পর ঠিকঠাক পুষ্টিকর খাবার খেতে পায়। এই জায়গায় এখনও প্রচুর কাজ করার আছে। উন্নতি করার আছে। হাসপাতালে জন্ম হলে এই উদ্যোগকে সফল করার দিকে আমরা আরও একধাপ এগিয়ে যেতে পারব”।

“আমাদের পরবর্তী সমীক্ষা থেকে আরও অনেক ইতিবাচক ফলাফল উঠে আসবে বলে আশা করছি। অঙ্গনওয়াড়ি এবং কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা দারুণ কাজ করছে এই বিষয়টি নিয়ে”, বলেন রাজ্য ইউনিসেফের প্রধান মহম্মদ মহিউদ্দিন।  



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.