This Article is From Oct 16, 2018

কলকাতা হোক সাহিত্যের শহর, দাবি চালতাবাগানের পুজোর

দুর্গা পুজো মানে  আবেগের ডাকে  সাড়া দেওয়া।  আর এবার পুজোয়  বাঙালির সেই আদি অকৃত্রিম ভাবাবেগকে  উস্কে দিল চালতা বাগান।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে
  • রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি
কলকাতা:

দুর্গা পুজো মানে  আবেগের ডাকে  সাড়া দেওয়া।  আর এবার পুজোয়  বাঙালির সেই আদি অকৃত্রিম ভাবাবেগকে  উস্কে দিল চালতা বাগান। পুজো প্যান্ডেল তৈরি হল এক বিশেষ দাবিকে সামনে রেখে। না কোনও রাজনৈতিক বা সামাজিক দাবি নয়, এই দাবি একেবারেই শহুরে, কলকাতাকে ভালবাসার প্রতীক।  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর, কলকাতার পরিচিতি সিটি অফ জয় নামে। কিন্তু আয়োজকরা চান কলকাতা  পরিচিত হোক সাহিত্যের শহর হিসেবে। তাই এবার রাজা রামমোহন সরণির চালতা বাগানের পুজোর থিম বিশ্বকবি। 76 বছরে পা দেওয়া চালতাবাগানের থিমের পোশাকি নাম কবিগুরুর শান্তিনিড়। উদ্দেশ একটাই ইউনেস্কোর থেকে স্বীকৃতি আদায় করে  নেওয়া।

পুজোর চেয়ারম্যান সন্দীপ ভুতোরিয়া বলেন, গতবছর আমাদের পুজোয় কবি সাহিত্যকরা এসেছিলেন।   এবার  আমাদের মণ্ডপ জুড়ে শুধুই থাকবেন রবীন্দ্রনাথ। আমার মনে হয় গৌরবময়  ইতিহাসের কথা মনে রেখে কলকাতাকে সাহিত্যের শহর তকমা  দেওয়া  উচিত।

দেখুন ভিডিও:

Advertisement

সাহিত্যের শহর স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয় চলে আসছে 2004 সাল থেকে। এর আগে  বাগদাদ ( ইরাক), মিলান (ইতালিl, নরউইচ (বিলেত), এডিনবরা ( স্কটল্যান্ড),  প্রাগ ( চেক  প্রজাতন্ত্র ), মেলবোর্ণ (অস্ট্রেলিয়া ), গারান্দা বার্সেলোনা   (স্পেন), ডাবলিন  ( আয়ারল্যান্ড ) – সহ  আরও কিছু  শহর এই তকমা পেয়েছে।

চালতা বাগানের এবারের পুজোর শুরু থেকে শেষ শুধুই রবীন্দ্র ভাবনা। তাঁর  সৃষ্টিই মণ্ডপের প্রধান বিষয়বস্তু। পাশাপাশি থাকছে তাঁর লেখা বই। মানিকতলা চালতাবাগান লোহাপট্টির এই পুজো দীর্ঘদিন ধরেই শহরের পুজো মানচিত্রে অন্যতম চেনা নাম।  তারকা সমাবেশয় এই পুজোর  সঙ্গে  অঙ্গাঙ্গিক ভাবে জড়িয়ে। এবার পুজো উদ্বোধন করেছেন স্থানীয় সাংসদ  সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement
Advertisement