This Article is From May 17, 2020

রেড জোনেও এবার ই-কমার্স পরিষেবা। সরবরাহ করা যাবে অপ্রয়োজনীয় পণ্য

খুলতে হবে কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে থাকা সেলুনগুলো। তৃতীয় দফার লকডাউনে সেলুন শুধু অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে খুলতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল

রেড জোনেও এবার ই-কমার্স পরিষেবা। সরবরাহ করা যাবে অপ্রয়োজনীয় পণ্য

চতুর্থ দফার লকডাউন চলবে ৩১ মে পর্যন্ত।

নয়া দিল্লি:

চতুর্থ দফার (Lockdown 4.0) লকডাউনে ই-কমার্স (E-commerce in Red Zone) সংস্থাগুলোকে পণ্য সরবরাহে ছাড় দিল কেন্দ্র। প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় (Non-Esential commodity), সব পণ্য তিন জোনেই সরবরাহ করা যাবে। শুধু ঢোকা যাবে না কন্টেইনমেন্ট জোনে। এই মর্মে গাইডলাইন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তৃতীয় দফার লকডাউনে অপ্রয়োজনীয় পণ্য শুধু মাত্র অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে সরবরাহে অনুমতি পেয়েছিল ই-কমার্স সংস্থাগুলো। যদিও দেশের কন্টেইনমেন্ট জোনে অনলাইন বিকিকিনি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। একমাত্র প্রয়োজনীয় কাজ মেটাতে বাইরে বেরনোর অনুমতি আছে নাগরিকদের। জানা গিয়েছে, কন্টেইনমেণ্ট জোন কড়া পর্যবেক্ষণের মধ্যে থাকবে। মানুষের গতিবিধি নিয়ন্ত্রিত থাকবে , একমাত্র প্রয়োজনীয় পণ্য সরবারহে ছাড় আছে। এদিকে, সব জোনেই খোলা যাবে সেলুন। তবে মলের কোনও সেলুন খোলা যাবে না। খুলতে হবে কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে থাকা সেলুনগুলো। তৃতীয় দফার লকডাউনে সেলুন শুধু অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে খুলতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। 

এদিকে, করোনা ভাইরাস লকডাউনের মেয়াদ বাড়ল ৩১ মে পর্যন্ত, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে বল ঠেলে দেওয়া হয়েছে রাজ্যের কোর্টেই, করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যগুলিকে লাল, কমলা, বা সবুজ জোনে ভাগ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, কন্টেনমেন্ট জোনে শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা চালু থাকবে।

বাস ও অন্যান্য যানবাহন পরিষেবায় ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে বিমান, মেট্রো, জিম সেন্টার, সিনেমাহল, বড় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি রাখা হয়েছে। কড়াকড়ি জারি রেখে চালু করা যাবে কাজের জায়গা, এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রের নির্দেশিকায়। দিন কয়েক আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান,  নতুন রূপে আসবে পরের পর্যায়ের লকডাউন।

.