নাবালিকা পরিচারিকার শ্লীলতাহানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ৭২ বছরের গৃহকর্তার তিন বছরের জেল। ২২ দিনের মধ্যেই মিটল বিচারপ্রক্রিয়া। অবসরপ্রাপ্ত এই ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি ফুলবাগানে। প্রাথমিক অভিযোগ ওঠে শৌচাগারে থাকার সময় ওই ব্যক্তি নাবালিকার সঙ্গে অশালীন আচরণ করে। পরে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পকসো আইনে মামলা শুরু হয়। শিয়ালদা আদালতের বিচারক তপন ভট্টাচার্য নামে ওই ব্যক্তিকে তিন বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকার জরিমানাও দিতে হবে তাকে। এ বছরের ৩১ অক্টোবর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। নাবালিকাকে সাহায্য করেন এক স্থানীয় মহিলা। তাঁর কাছেই প্রথম ঘটনার কথা জানায় নাবালিকা।
রাস্তা নোংরা করলে বড় শাস্তির সম্ভবনা, জেনে নিন কী?
সরকারি আইনজীবী বিবেক শর্মা জানান আর্থিক অনটনের জন্য তপনের বাড়িতে কাজ করতে যায় ওই বছর চোদ্দোর নাবালিকা। বৃদ্ধকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে সওয়াল জবাবের পর সাজা ঘোষণা করল আদালত।
বল্লভ ভাই প্যাটেলের পর বিরাট বুদ্ধ মূর্তি পেতে পারে গুজরাট
নারীদের সঙ্গে হওয়া অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করার দাবি অনেক দিনের। নাবালিকাদের ক্ষেত্রে বিষয়টির ব্যপ্তি অনেক বেশি হয়ে থাকে। সে কারণে এ ধরনের বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ফাস্ট ট্রাক কোর্টের ব্যবস্থাও করা হয়ে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে মামলা চালালে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। তাছাড়া নির্যাতনের মতো অভিযোগ প্রমাণের ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক প্রমাণও খুব জরুরি বিষয়। বেশি সময় নষ্ট হয়ে গেলে পারিপার্শ্বিক প্রমাণ জোগাড় করা এবং ন্যয় বিচারের কাজে তাকে ব্যবহার করা কার্যত অসম্ভব বলেই মনে করেন আইনজীবীদের একটা বড় অংশ।
এক নজরে আজকের সকালের বিশেষ বিশেষ খবর গুলি দেখে নিন:
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)