This Article is From May 14, 2019

শহরে অমিত শাহের রোড শো, ধ্বনিত হল ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান

Election 2019: অমিত শাহের রোড শো রাস্তা সাজানো হয় গেরুয়া বেলুন ও দলীয় পতাকা দিয়ে। ১০,০০০ হাজার কোজি গাঁদাফুল আনা হয় বলেও খবর।

গোলাপী ওয়েস্টকোট পড়েছিলেন অমিত শাহ, প্রচারের গাড়ির ওপর থেকে জনতার দিকে হাত নাড়ছিলেন তিনি।

কলকাতা:

মঙ্গলবার শহরে রোড শো করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর সেই রোড শোয় উঠল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। গেরুয়া পোশাক এবং হনুমান সহ রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের সাজে রোড শোয় অংশ নিলেন শিল্পীরা।উঠল ‘জয় শ্রীরাম' ধ্বনি, আর তাতেই মুখরিত হল শহরের রাজপথ। মাইকের সামনে জয়  শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছিলেন হনুমানের সাজে এক ব্যক্তি। তাঁর কথায়, “আজ অমিত শাহের ‘গণতন্ত্র রক্ষা'র সভা”। বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ এসপ্লানেড থেকে রোড শো শুরু হয়। সেখান থেকে উত্তর কলকাতায় স্বামী বিবেকানন্দের বাড়িতে যায় বিজেপি সভাপতির রোড শো।

“সোনার বাংলা”কে “কাঙাল বাংলা” করেছে মমতা-সরকার, তোপ শাহের, পাল্টা মমতার

অমিত শাহের রোড শো রাস্তা সাজানো হয় গেরুয়া বেলুন ও দলীয় পতাকা দিয়ে। ১০,০০০ হাজার কোজি গাঁদাফুল আনা হয় বলেও খবর। দলের কর্মীদের থেকে জানা গেছে, বিভিন্ন রাজ্য থেকে ট্যাবলো ও শিল্পীদের আনা হয়েছে।

অভিজ্ঞ সাংবাদিকরাও জানাচ্ছেন, এই ধরণের ঘটনা শহরের বুকে আগে কখনও দেখা যায় নি।বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, রোড শোয়ের আগে রাস্তায় টাঙানো দলের পতাকা এবং পোস্টার ছিঁড়ে দিয়েছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস।

অমিত শাহের সভার অনুমতি “মেলেনি”, তরজায় তৃণমূল-বিজেপি

১১ এপ্রিল শুরু হয়েছে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব। তারপর থেকেই রাজ্যে চরমে উঠেছে তৃণমমূল-বিজেপি বাক তরজা।

ভোটের দিনগুলিতে একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন বিজেপি ও তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।

রাজ্যের মোট ৪২টি লোকসভা আসন রয়েছে। তারমধ্যে ৬ দফায় ৩১ আসনে ভোটগ্রহণ হয়ে গেছে। ১৯ মে রাজ্যের ৯ আসনে ভোটগ্রহণ। ২৩ মে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা।

মমতার ছবি বিকৃত করে জেলে যাওয়া বিজেপি কর্মীকে মুক্তির নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত

সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন বিজেপি সভাপতি।ওইদিন রাজ্যে একাধিক সভা করার কথা থাকলেও প্রশাসনের অনুমতি না মেলায় তা করা যায় নি।বারুইপুরে অমিত শাহের চপার যে জমিতে নামার কথা ছিল, সেই জমির মালিক নাকি অনুমতি দিয়েও পরে তা বাতিল করে দেন।তা নিয়ে এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন। হুঁঙ্কার দিয়ে বলেন, “মমতাদিদি, এই বাংলায় দাঁড়িয়ে আমি জয় শ্রীরাম বলছি। আর কলকাতা রওনা হচ্ছি।আপনার সাহস থাকলে আমায় গ্রেফতার করুন”।

.