हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Dec 08, 2019

জম্মু ও কাশ্মীরের ইন্টারনেট চালু করা ও বন্দিদের মুক্তি নিয়ে আমেরিকার আর্জি ভারতকে

ভারত গত অক্টোবরে জানিয়েছিল, মার্কিন সাংসদরা দক্ষিণ কাশ্মীরের মানবাধিকার প্রসঙ্গে কাশ্মীরের শান্তি, সুরক্ষা ও জনজীবন নিয়ে যে প্রশ্ন তুলছেন তা দুঃখজনক।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Highlights

  • ৭৪৫ নম্বর সমাধানটি শুক্রবার পেশ করেন ভারতীয়-মার্কিন ডেমোক্র্যাট
  • জম্মু ও কাশ্মীর থেকে সমস্ত রকম নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা বলা হয় তাতে
  • এপর্যন্ত মার্কন কংগ্রেসে জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে দু’টি আলোচনা হয়েছে
নয়াদিল্লি:

আমেরিকার ‘হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস'-এ (US House of Representatives) একটি দ্বিদলীয় সমাধানের প্রস্তাব পেশ করা হল। যে প্রস্তাবে ভারতকে জম্মু ও কাশ্মীরের (J&K) যোগাযোগের নিষেধাজ্ঞা এবং জনবন্দি করে রাখার বিষয় তুলে নেওয়া হোক। পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদের সম্মুখীনও যে ভারতকে হতে হচ্ছে সেকথাও বলা হয়। ৭৪৫ নম্বর সমাধানটি শুক্রবার পেশ করেন ভারতীয়-মার্কিন ডেমোক্র্যাট সাংসদ প্রমীলা জয়পাল ও রিপাবলিকান সাসংদ স্টিভ ওয়াটকিনস। গত ৫ আগস্ট সংসদের ৩৭০ ধারা তুলে নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীরের ‘স্পেশাল স্ট্যাটাস' তুলে নেওয়া হয়। সেই সময় থেকে রাজনৈতিক নেতাদের বন্দি করে রাখা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তিনজন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি ইন্টারনেটও বন্ধ করে রাখা হয়েছে বহু অংশে।

আমেরিকার পেশ করা ওই সমাধান সূত্রে সরকারের কাছে আর্জি জানানো হয়েছে যত দ্রুত সম্ভব ওই সমস্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য। পাশাপাশি আটক রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার কথাও ব‌লা হয়েছে। প্রয়োজনে ওই নেতাদের দিয়ে কোনও রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপ করা বা বিবৃতি দেওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিশ্রুতিস্বরূপ বন্ডে স্বাক্ষর করিয়ে নেওয়ার কথাও বলা হয়।

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এসে কথা না বললে শেষকৃত্য করব না: উন্নাও ধর্ষিতার পরিবার

Advertisement

এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিকদের জম্মু ও কাশ্মীর তথা ভারতের সর্বত্র ঘুরে বেড়ানোর অনুমতি দেওয়ারও আর্জি জানানো হয়েছে ওই প্রস্তাবে।

এছাড়া ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপরে হওয়া হিংসা বন্ধ করার ব্যাপারে পদক্ষেপ করার কথাও বলা হয়।

Advertisement

মোদি আসছেন, দাগ ঢাকতে রাস্তা ঢাকল প্লাস্টিকে

মার্কিন সাংসদরা জানান, তাঁরা মেনে নিচ্ছেন না সাধারণ জনতার উপরে এত বেশি সংখ্যক সেনাবাহিনীর প্রয়োগ বা সতর্কতামূলত বন্দি করে রাখার বিষয়টি। পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের ক্ষেত্রে অবদমন বন্ধ করার কথাও জানান তাঁরা।

Advertisement

‘মার্কিন হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস'-এ ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাই বেশি। তাঁরা বরাবরই জম্মু ও কাশ্মীরে জারি হওয়া নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে সমালোচনা করেছেন।

এপর্যন্ত মার্কিন কংগ্রেসে জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে দু'টি আলোচনা হয়েছে।

Advertisement

ভারত গত অক্টোবরে জানিয়েছিল, কয়েকজন মার্কিন সাংসদ দক্ষিণ কাশ্মীরের মানবাধিকার প্রসঙ্গে কাশ্মীরের শান্তি, সুরক্ষা ও জনজীবন নিয়ে যে প্রশ্ন তুলছেন তা দুঃখজনক।

Advertisement