Read in English
This Article is From Feb 14, 2020

‘‘নিষেধাজ্ঞা দ্রুত তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ’’: কাশ্মীর প্রসঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

জম্মু ও কাশ্মীরে স্বাভাবিকতা ফেরাতে সদর্থক পদক্ষেপ করেছে ভারত। কিন্তু অবশিষ্ট নিষেধাজ্ঞা দ্রুত তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ। এমনটাই জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

গত ৫ আগস্ট থেকে নানা নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে।

Highlights

  • কাশ্মীরের অবশিষ্ট নিষেধাজ্ঞা দ্রুত তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ
  • এমনটাই জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
  • এই সপ্তাহেই ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল এসেছিল এখানে
নয়াদিল্লি:

জম্মু ও কাশ্মীরে স্বাভাবিকতা ফেরাতে সদর্থক পদক্ষেপ করেছে ভারত। কিন্তু অবশিষ্ট নিষেধাজ্ঞা দ্রুত তোলাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সম্প্রতি বিদেশি কূটনীতিবিদদের একটি দল কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলে পরিদর্শনে আসে। গত আগস্ট থেকে এখানে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৫টি দেশের কূটনীতিবিদদের প্রতিনিধি দল এই সপ্তাহে শ্রীনগর ও জম্মতে এসেছিল। জার্মানি, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, মেক্সিকো, আফগানিস্তান, অস্ট্রিয়া, উজবেকিস্তানের মতো নানা দেশ থেকে প্রতিনিধিরা এসেছিল‌েন।

শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে, ‘‘সফর থেকে নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে ভারত সরকার স্বাভাবিকতা ফেরাতে সদর্থক পদক্ষেপ করেছে। কিছু নিষেধাজ্ঞা তোলা হলেও উল্লেখযোগ্য ভাবে এখনও ইন্টারনেট পরিষেবা ও মোবাইল পরিষেবায় নিষেধাজ্ঞা তোলা হয়নি। এভং এখন‌ও কিছু রাজনৈতিক নেতাদের বন্দি করে রাখা হয়েছে।''

ইউনিয়নের মুখপাত্র ভার্জিনি বাট্টু-হেনরিকসন তাঁর বিবৃতিতে জানাচ্ছেন, ‘‘অবশিষ্ট নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।''

Advertisement

গত ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরের ‘স্পেশাল স্ট্যাটাস' তুলে নিয়ে তাকে দু'টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়। তখন থেকেই সেখানে ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা সহ নানা নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। আটক করা হয় রাজনৈতিক নেতাদের। তাঁদের মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীরাও রয়েছেন।

Advertisement
Advertisement