This Article is From Jun 25, 2018

প্রাক্তন তৃণমূল মন্ত্রী যোগ দিলেন বিজেপিতে, বাংলায় শক্তি বৃদ্ধি হল গেরুয়া শিবিরের

তৃণমূল সরকারের প্রাক্তন মন্ত্রী বিজেপি সভাপতি রাজ্যে আসার একদিন আগে যোগ দিলেন গেরুয়া শিবিরে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

হুমায়ুন কবীর 2015 সালে তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে কংগ্রেসে যোগ দেন।

নিউ দিল্লি: পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের এক প্রাক্তন মন্ত্রী আজ বিজেপিতে যোগ দিলেন। 2019’এর লোকসভা নির্বাচনের আগে এই রাজ্যে গেরুয়া শিবির আরও শক্তিশালী হয়ে উঠল এর ফলে।
হুমায়ুন কবীর, তৃণমূল সরকারের প্রাক্তন মন্ত্রী বিজেপি সভাপতি রাজ্যে আসার একদিন আগে যোগ দিলেন গেরুয়া শিবিরে।
মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে নির্বাচনের লড়াইতে দাঁড়ানো হুমায়ুন কবীর 2015 সালে তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে কংগ্রেসে যোগ দেন। দলবিরোধী কাজ করার জন্য বহিষ্কৃত হয়েছিলেন তিনি।
কবীর জানান এই রাজ্যের মানুষ এখন মমতা-নেতৃত্বাধীন সরকারের বদল চান। তারা মমতার বিকল্প হিসাবে বিজেপিকেই যোগ্যতম বলে মনে করেছেন।
বিজেপির সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, যিনি এই রাজ্যের দায়িত্বে আছেন, বলেন, কবীরের যোগদান বাংলার বিজেপির শক্তি বৃদ্ধি করবে। তিনি জানান, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলের আরও নেতারা যোগ দেবেন বিজেপিতে।
অমিত শাহ পশ্চিমবঙ্গকে পাখির চোখ করেছেন বহুদিন। তিনি এবং তাঁর দলের লক্ষ্য হল, নিজেদের শক্তিকে যথাসম্ভব বাড়িয়ে লোকসভার মোট 42’টা আসনের মধ্যে 21’টার বেশি আসন জেতা।
বিজেপি 2014’র লোকসভা নির্বাচনে সর্বসাকুল্যে মোট দুটি আসনে জয়লাভ করতে পেরেছিল।
তৃণমূল কংগ্রেসের চিরকালীন দুই প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএম ও কংগ্রেসের শক্তি গত কয়েক বছরে ক্রমশ খর্ব হয়েছে। এই রাজ্যে নিজেদের শক্তি ঠিক ততটাই বাড়িয়ে ফেলেছে বিজেপি। এখন তারাই এই রাজ্যে তৃণমূলের প্রধানতম প্রতিদ্বন্দ্বী। গত পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং বেশ কয়েকটি উপ-নির্বাচনের ফলের দিকে নজর করলেই বোঝা যাবে এর প্রাসঙ্গিকতা।
এই রাজ্যে তাঁর দু’দিনের সফরে পুরুলিয়াতে একটি মিছিলের নেতৃত্ব দেবেন অমিত শাহ। এই সফরে দলের সাংগাঠনিক কাজ নিয়ে আলোচনা এবং বেশ কয়েকটি বৈঠক করবেন তিনি।
বিজেপির আরেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা মুকুল রায় জানিয়েছেন, অন্যান্য দল থেকে হাজার হাজার কর্মী উত্তর দিনাজপুরে একটি দলীয় অনুষ্ঠানের দিন বিজেপিতে যোগ দেবেন।
যদিও, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীকে অন্তত আসনের নিরিখে অনেকটাই পিছনে ফেলে দিয়ে এখনও পর্যন্ত এই রাজ্যে তৃণমূলই এই রাজ্যের রাজনীতিতে চালকের আসনে।


(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement