தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jan 24, 2020

অতিরিক্ত কর চাপানো সরকারের সামাজিক অন্যায়: প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদে

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘কর ফাঁকি দেওয়া যেমন সহনাগরিকদের প্রতি অন্যায়, তেমনই স্বেচ্ছাচারী বা অতিরিক্ত কর সরকারের সামাজিক অন্যায়।''

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Reported by , Edited by

দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এসে একথা জানান এসএ বোবদে।

Highlights

  • প্রধান বিচারপতি আবেদন জানালেন, নাগরিকদের উপরে করের বোঝা কমানোর জন্য
  • দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এসে এই দাবি জানান তিনি
  • কয়েক দিন পরেই কেন্দ্রীয় বাজেট
নয়াদিল্লি:

কেন্দ্রীয় বাজেটের (Union Budget) আর দিনকয়েক বাকি। তার আগে শুক্রবার দেশের প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদে (Chief Justice SA Bobde) কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানালেন, দেশের নাগরিকদের উপরে করের (Excessive Tax) বোঝা কমানোর। পাশাপাশি দেশের সর্বাঙ্গীন উন্নতি নিশ্চিত করারও আবেদন রাখলেন তিনি। আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনাল-এর ৭৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এসে একথা জানান তিনি। তিনি বলেন, অতিরিক্ত করকে এক ধরনের সামাজিত অন্যায় হিসেবে দেখা যেতে পারে। প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘কর ফাঁকি দেওয়া যেমন সহনাগরিকদের প্রতি অন্যায়, তেমনই স্বেচ্ছাচারী বা অতিরিক্ত কর সরকারের সামাজিক অন্যায়।''

প্রধান বিচারপতির এই পরামর্শ এমন এক সময়ে এল যখন দেশের অর্থনীতি বড় সমস্যার সম্মুখীন। খুচরো মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গত সাড়ে পাঁচ বছরের সর্বাধিক ৭.৩৫ শতাংশ হয়েছে গত ডিসেম্বরে। সবজি বিশেষ করে পেঁয়াজের অত্যাধিক মূল্যবৃদ্ধিতে নাভিশ্বাস সাধারণ মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের। আর্থিক বৃদ্ধির হার নেমে গিয়েছে ৫-এর নীচে। 

এমন পরিস্থিতিতে সরকারকে আক্রমণ করছে বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি দাবি করেছেন, বেকারত্ব ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির ফলে দেশ ‘অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা'-র সম্মুখীন।

Advertisement

বিরোধীদের আরও অভিযোগ, ২০১৭ সালে জিএসটি চালু করার পর দেশের বাণিজ্যক্ষেত্রের সমস্যা বেড়েছে।

এদিন নিজের ভাষণে প্রধান বিচারপতি বলেন, এই পরিস্থিতিতে আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনালের বড় ভূমিকা রয়েছে। 

Advertisement
Advertisement