This Article is From Dec 03, 2018

ফসলের দাম কম পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা দিয়ে প্রতিবাদ নাসিকের কৃষকের

দেশের মধ্যে  সবচেয়ে  বেশি পরিমানে পেঁয়াজ  উৎপাদিত হয় নাসিকে। নাসিকের পেঁয়াজের খাতি দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও পৌঁছেছে। ২০১০ সালে  আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা ভারতে আসেন

ফসলের দাম কম পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে  টাকা দিয়ে প্রতিবাদ নাসিকের কৃষকের

৫০ কিলো পেঁয়াজের জন্য ১০৬৪ টাকা পেয়েছেন তিনি।

হাইলাইটস

  • প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা দিয়ে প্রতিবাদ জানালেন মহারাষ্ট্রের কৃষক
  • পেঁয়াজ চাষি সঞ্জয় সাথে মানি অর্ডার করে ১০৬৪ টাকা পাঠিয়ে দেন
  • সবচেয়ে বেশি পরিমানে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় নাসিকে
মুম্বই:

ফসলের দাম কম পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে  টাকা দিয়ে প্রতিবাদ জানালেন মহারাষ্ট্রের কৃষক। নাসিকের বর্ধিষ্ণু পেঁয়াজ চাষি সঞ্জয় সাথে মানি অর্ডার করে ১০৬৪ টাকা পাঠিয়ে দেন। তাঁর দাবি নিজের ফসলের জন্য কিলো প্রতি ১ টাকার চেয়ে একটু বেশি দাম পেয়েছেন। আর তাই প্রতিবাদ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা পাঠিয়েছেন। দেশের মধ্যে  সবচেয়ে  বেশি পরিমানে পেঁয়াজ  উৎপাদিত হয় নাসিকে। নাসিকের পেঁয়াজের খাতি দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও পৌঁছেছে। ২০১০ সালে  আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা ভারতে আসেন। তখন ওবামার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয় সঞ্জয়ের।

বিবাহিত মহিলার সঙ্গে পালিয়ে ‘বিয়ে' করে কী হল বিহারের যুবকের?

সংবাদ সংস্থা  পিটিআইকে  তিনি জানান, আমি  ৭৫০ কিলোগ্রাম পেঁয়াজ উৎপাদন করেছি। আর তার জন্য  কিলোপ্রতি এক টাকা করে দর পাচ্ছিলাম। শেষমেশ  ১ টাকা  ৪০ পয়সা করে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে। আর তাই ৭৫০ কিলো পেঁয়াজের জন্য ১০৬৪ টাকা পেয়েছেন তিনি। এই পরিমাণ টাকা পেয়ে আনন্দের চেয়ে বেশি কষ্ট হয়  তাঁর। দীর্ঘ কয়কে মাসের পরিশ্রমের পর মাত্র এই কটা টাকা হাতে পেয়ে  প্রতিবাদ করার কথা ভাবেন  তিনি। আর তখনই প্রধানমন্ত্রীর নাম লিখে মানি অর্ডার করে দেন সঞ্জয়। তার জন্য আলাদা  ৫৪ টাকা  খরচও করেন তিনি। নভেম্বর মাসের ২৯ তারিখ টাকা পাঠিয়েছেন তিনি।   আট বছর আগে ভারতে আসেন ওবামা। সে সময় আর হাতে গোনা কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে  ওবামার সঙ্গে  কথা বলতে পেরেছিলেন সঞ্জয়।

 

দেখুন ভিডিও:

.