This Article is From Feb 05, 2019

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেম! বাবার হাতেই মর্মান্তিক পরিণতি তরুণীর

ভেঙ্কা রেড্ডি তাঁর মেয়ের সঙ্গে কলেজের সহপাঠীর প্রেমের বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি। এই নিয়েই মেয়ের সঙ্গে তাঁর বচসা হয়। বচসার জেরেই মাকে বেদম মারধর করেন তিনি।

বাবা বৈষ্ণবীকে ওই সহপাঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে, দেখা করতে বারণ করেছিলেন।

হাইলাইটস

  • সোমবার বছর ২০-র তরুণীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়
  • প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে বাবার সঙ্গে গোলমাল
  • রাগের মাথায় মেয়েকে সজোরে আঘাত
প্রকাশম/ অন্ধ্রপ্রদেশ:

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে মেয়ে। স্রেফ এই কারণেই নিজের মেয়েকে খুন করলেন বাবা। অন্ধ্রপ্রদেশের ওই মৃত কলেজ ছাত্রীর নাম বৈষ্ণবী, বয়স ২০ বছর। সোমবার সকালে বৈষ্ণবীকে তাঁর নিজের ঘরেই মৃত অবস্থায় দেখতে পান প্রতিবেশীরা। বৈষ্ণবীর বাবা ভেঙ্কা রেড্ডিকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।

সূত্রের খবর, ভেঙ্কা রেড্ডি তাঁর মেয়ের সঙ্গে কলেজের সহপাঠীর প্রেমের বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি। এই নিয়েই মেয়ের সঙ্গে তাঁর বচসা হয়। বচসার জেরেই মাকে বেদম মারধর করেন তিনি।

ব্যাগে ভরে চিতাবাঘের ছানা পাচার! উদ্ধার করে শাবককে দুধ খাওয়ালেন কাস্টমস কর্মীরা

পুলিশ অফিসার শ্রীনিবাস রাও বলেন, “বাবা সন্দেহ করেছিলেন যে তাঁর মেয়ে ওই সহপাঠীর সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং সেই কারণেই রাগের মাথায় তাঁকে মারধর করেন। আমরা সন্দেহভাজন মৃত্যুর মামলা নথিভুক্ত করেছি। ফরেন্সিক তদন্ত হওয়ার পরে নিশ্চিতভাবে হত্যাই কিনা তা বোঝা যাবে।"

সূত্রের খবর, বৈষ্ণবী যে সহপাঠীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি তথাকথিত নিম্নবর্ণের মানুষ। তাঁর বাবা তাঁকে ওই সহপাঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে, দেখা করতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু বৈষ্ণবী কথা শুনতে অস্বীকার করে।

ছ'ঘণ্টা ধরে জলন্ধরের রাস্তায় চিতাবাঘের তাণ্ডব, ৪ জনকে কামড়ে শেষে পাকড়াও

পুলিশ জানায় যে বৈষ্ণবী তাঁর সহপাঠীকে বিয়েও করেননি এবং তাঁর সঙ্গে পালিয়েও যাননি। তাঁর বাবা কেবল সন্দেহ করেছিলেন যে এমন হতে পারে, তাই এই সম্পর্ক মেনে নেননি তিনি।

.