This Article is From Dec 06, 2019

মেয়েরা ডাক্তার হবে, ১২ কিমি পথ ভেঙে তাই স্কুলে নিয়ে যান বাবা

আমি অশিক্ষিত। তবু জানি, শিক্ষার কত মূল্য। বিশেষ করে মেয়েদের লেখাপড়া শেখা খুব জরুরি।

মেয়েরা ডাক্তার হবে, ১২ কিমি পথ ভেঙে তাই স্কুলে নিয়ে যান বাবা

Mia Khan with one of his daughters.

কলকাতার মতো ঝাঁ-চকচকে রাস্তা নয়। এবড়োখেবড়ো, পাথুরে। কিন্তু মেয়েরা লেখাপড়া শিখবে, এই ইচ্ছের কাছে এটা কোনও বাধা? তাই স্বেচ্ছ্বায় বাইকে চাপিয়ে রোজ ১২ কিমি পথ ভেঙে মেয়েদের স্কুলে পৌঁছে দেন মিয়া খান (Mia Khan)। এভাবে রোজ তিন মেয়েকে দিয়ে আসা-নিয়ে আসা করেন তিনি। শুধু তাই নয়, স্কুলের বাইরে দাঁড়িয়েও থাকেন। মেয়েদের স্কুল শেষ হলে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন বলে। সোশ্যালে এই খবর ছড়াতেই ধন্য ধন্য পড়ে গিয়েছে বিশ্বে। সবাই মিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। 

দেওয়ালে ঝোলানো এই কলার দাম ৮৫ লক্ষ টাকা! জেনে নিন কেন?

আফগানিস্তানে এখনও তালিবান রাজত্ব। মেয়েদের বাইরে বেরোনো সেখানে প্রায় নিষেধ। সেই নিষেধ অগ্রাহ্য করে মেয়েদের শিক্ষিত করে তোলার ভাবনা সত্যিই অতিকল্পনা। বিশেষ করে সেখানকার পুরুষদের থেকে। কিন্তু সেই অবাস্তবই বাস্তব করে দেখাচ্ছেন মিয়া। সুইডেনের এক স্বেচ্ছ্বাসেবী সংস্থার স্কুল নুরানিয়ানিয়া-য় মিয়া ভর্তি করেছেন তাঁর মেয়েদের। এবার জেনে নিন মিয়ার এত কষ্ট করার পিছনের কারণ। তিনি যেখানে থাকেন সেখানে একজনও মহিলা ডাক্তার নেই। সেই অভাব তিনি পূরণ করতে চান মেয়েদের দিয়ে। তাই রোজ এত পরিশ্রম করে স্কুলে নিয়ে যান মেয়েদের।

'বাবার "পরাবাস্তব" শপথের ছবি দিয়ে Viral আদিত্য ঠাকরে

এব্যাপারে মিয়ার সরল উক্তি, 'আমি অশিক্ষিত। তবু জানি, শিক্ষার কত মূল্য। বিশেষ করে মেয়েদের লেখাপড়া শেখা খুব জরুরি। এতদিন এবিষয়ে কেউ নজর দেয়নি বলেই তো এখানে একজনও মহিলা ডাক্তার নেই। আমার মেয়েরা সেই অভাব পূরণ করবে।'

A Facebook post about Mr Khan and his daughters has gone viral on social media, collecting thousands of 'likes' and appreciative comments.

"Proud of such fathers... He is a hero," wrote one person on Facebook. "Much respect!" said another.

Rozi, one of Mr Khan's three daughters, says that she is happy that she is able to study. "I am in grade six this year," she tells the Swedish Committee for Afghanistan. "My dad or brother brings us on a motorcycle every day to the school and when we leave, he brings us home again."

Click for more trending news


.