This Article is From Feb 02, 2020

সংরক্ষণের পথে সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণাল সেনের বাংলাদেশের বাড়ি

সংস্থার পক্ষ থেকে এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, কালজয়ী ত্রয়ীর বাড়িগুলি পুনরুদ্ধারের জন্য খুব তাড়াতাড়ি আন্তর্জাতিক প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সংরক্ষণের পথে সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণাল সেনের বাংলাদেশের বাড়ি

কালজয়ী ত্রয়ীর জন্মভিটে সংরক্ষণের পথে

হাইলাইটস

  • জন্মভিটে সংরক্ষণের পথে সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণাল সেনের
  • সংরক্ষণের চেষ্টা FFSI-র
  • কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের নজরে আনা হয়েছে বিষয়টি

এবছর শতবর্ষ প্রয়াত কিংবদন্তি পরিচালক Satyajit Ray-এর।  Mrinal Sen বা Ritwik Ghatak শতবর্ষ না ছুঁলেও বাংলা ছবির দুনিয়ায় এই তিন নাম কালজয়ী। তাঁদের প্রতি তাই বিশেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে অবস্থিত আদি বাড়ি বা জন্মভিটে সংরক্ষণের পথে পা রাখতে চলেছে ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইটিস অফ ইন্ডিয়া বা FFSI। সংস্থার পক্ষ থেকে এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, কালজয়ী ত্রয়ীর বাড়িগুলি পুনরুদ্ধারের জন্য খুব তাড়াতাড়ি আন্তর্জাতিক প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

নাগরিক বিল বিরোধী মিছিলে বাধা প্রশাসনের

এবিষয়ে সংস্থার সহ সভাপতি প্রেমেন্দ্র মজুমদার আরও জানিয়েছেন, ঐতিহাসিক গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র যত্নের অভাবে জরাজীর্ণ তিন পরিচালকের জন্মভিটে। এগুলির যদি এখন থেকেই রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় তাহলে তাঁদের ঋণ কিছুটা শোধ করা সম্ভব হবে। দুই দেশের আগামী প্রজন্ম জানতে পারবে এঁদের কথা, এঁদের অবদানকে। ইতিমধ্যেই বিষয়টিকে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং ইউনেস্কোর নজরে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। কারণ বাংলাদেশ সরকার তিন পরিচালকের সম্পত্তি সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এর আগে একাধিকবার জানিয়েছে ভারত সরকারকে।

সহ সভাপতির কথায়, ঢাকা থেকে ১১৫ কিলোমিটার দূরে কিশোরগঞ্জে অবস্থিত সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। বাড়িটির দেখভালের জন্য এর আগেই বাংলাদেশের সিনেপ্রেমীরা শেখ হাসিনা সরকারের কাছে একাধিক বার আবেদন করেছিলেন। একই অবস্থা রাজশাহীতে অবস্থিত ঋত্বিক ঘটকের বাড়িটিরও। ১৯৮৭-৮৮ সালে বাড়ির একটি বড় অংশ ভেঙে হোমিওপ্যাথি কলেজ তৈরির অনুমতি দিয়েছিল তৎকালীন সরকার। ফরিদপুরে সেনের পৈতৃক বাড়ির মালিক যদিও সরকার নন। কোনও এক ব্যক্তির হাতে মালিকানা হস্তান্তরিত হওয়ার পর তিনি পুরানো কাঠামোটি ভেঙে দিয়েছেন। সংস্থার সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ ঘোষ জানিয়েছেন, "ভাগ্যক্রমে, ফরিদপুরে মৃণাল সেনের আসল বাড়ি এখনও তুলনায় ভালো আছে। 

‘বাইশে শ্রাবণ'-এর জনপ্রিয়তায় ভিজে ৭ দিনে আড়াই কোটির ঘরে ‘দ্বিতীয় পুরুষ'

প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরে ঘটকের বাড়ির আরও কিছু অংশ সাইকেল স্ট্যান্ডের জন্য ভাঙা পড়ার পর প্রতিবাদে ফেটে পড়েন টরন্টোর বাংলাদেশি সম্প্রদায় এবং তনভীর মোকাম্মেল ও নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এরপরেই বাংলাদেশের সিনে সম্প্রদায় একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করে, ঘটক, রায় এবং সেনের পৈতৃক বাড়িগুলি রক্ষার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.