প্রায় ১২ হাজার ভোটে ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাসকে পরাজিত করেন তিনি
রাঁচি: সরযূ রায় ঝাড়খন্ডের দ্বিতীয় রাজনীতিবিদ, যিনি একজন ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রীকে পরাজিত করেছেন।এর আগে ২০০৯ সালে গোপালকৃষ্ণ পাতার ওরফে রাজা পিটার সেবার মুখ্যমন্ত্রী শিবু সোরেনকে তামোর আসনের উপনির্বাচনে হারিয়েছিলেন। নয় হাজার ভোটে সেবার ঝাড়খন্ড পার্টির রাজা পিটারের কাছে পরাজয় স্বীকার করেছিলেন শিবু সোরেন। ফলে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে তাঁকে পদত্যাগও করতে হয়েছিল। জামশেদপুর পশ্চিম (West) আসনে এবার বিজেপি, প্রার্থী করেনি সরযূ রায়কে। সেই ক্ষোভে দলত্যাগ করে, তিনি হাই-প্রোফাইল জামশেদপুর পূর্ব (East) আসনে রঘুবর দাসের বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। এবং প্রায় ১২ হাজার ভোটে ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাসকে পরাজিত করেন তিনি।
এই আসনে সেই ১৯৯৫ সাল অর্থাৎ প্রায় আড়াই দশক ধরে জিতে আসছেন রঘুবর দাস। কিন্তু এবার ভোটের ফল বেরানোর পর দেখা গেছে একদা তার মন্ত্রিসভার খাদ্য, গণবন্টন মন্ত্রীর কাছে হেরে গিয়েছেন রঘুবর দাস। এদিকে ২০০৯ সালে ইতিহাস তৈরি করা রাজা পিটার এবার এনসিপির প্রার্থী হিসেবে জেল থেকে লড়েছিলেন। কিন্তু খুনের অভিযোগে জেলবন্দি ওই প্রার্থীকে এবার হারতে হয়েছে।