Read in English
This Article is From May 12, 2018

বাচ্চাকে ছোঁ মেরে তুলে, রুদ্ধশ্বাস দৌড়ে চিতার কবল থেকে বাঁচল পর্যটক

ডাচ মিডিয়ায় ফ্রেঞ্চ হিসাবে চিহ্নিত, এই পরিবারের দুই সদস্য সবুজ উপত্যকার শেষ প্রান্ত ধরে ছুটে গাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং পিছনে দুটো চিতাবাঘ।

Advertisement
অফবিট

সতর্ক বার্তার তোয়াক্কা না করায় পরিবারের দিকে ছুটে আসল চিতাবাঘ

দা হগ, নেদারল্যান্ডস: ডাচ ওয়াইল্ডলাইফ পার্কে গাড়ির থেকে নামতেই ঘটে গেল বিপত্তি- চিতা বাঘের তাড়ায় প্রাণপন দৌড়ে একজন মহিলা ও শিশু সমেত একটা পরিবার ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেল... শুক্রবার এমনই একটা ইউটিউব ভিডিও কয়েক মিলিয়ন মানুষের চোখে পড়ল। 

বিকসে বেরগেন সাফারি পার্কে সোমবার ফিল্ম করা এই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সতর্ক বার্তা উপেক্ষা করার ফলে একটি পরিবারকে দুটো উত্তেজিত হিংস্র চিতা বাঘের কবল থেকে প্রাণে বাঁচতে দৌড়ে পালাতে হচ্ছে।

ডাচ মিডিয়ায় ফ্রেঞ্চ হিসাবে চিহ্নিত, এই পরিবারের দুই সদস্য সবুজ উপত্যকার শেষ প্রান্ত ধরে ছুটে গাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং পিছনে দুটো চিতাবাঘ। সামনের চিতাবাঘটা পরিবারের ছোট্ট বাচ্চাটিকে ধাওয়া করছে, তাকে যোগ দিতে পিছনে দৌড়ে আসছে আরও একটা চিতাবাঘ।

মহিলাটি ছোঁ মেরে বাচ্চাটাকে তুলে নিয়েই গাড়িতে উঠে গেলেন এবং অপর ব্যক্তিটিও মরিয়া হয়ে গাড়িতে উঠে পড়লেন। 

Advertisement
রোমহর্ষক সমগ্র ঘটনাটি ফিল্মের আকারে সংগ্রহ করে রেখেছিলেন রবিন দি গ্রাফ, যিনিও দেশের দক্ষিণপ্রান্তের এই পার্কে সেই সময় উপস্থিত ছিলেন। 

"আমরা আর কিছুক্ষণের মধ্যেই একটা পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে দেখতাম", 'অত্যন্ত বিস্মিত' বছর 24 এর এই যুবক ডাচ এনওএস পাবলিক টেলিভিশনকে জানান। 

Advertisement
শুক্রবার 2.5 মিলিয়নের বেশি মানুষ ইউটিউবে এই ভিডিও দেখেছেন। 

পার্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সেখানে 'খুব স্পষ্ট' ভাবেই পরিদর্শকদের সব সময় তাঁদের গাড়ির ভিতরেই থাকতে নির্দেশ দেওয়া আছে।

Advertisement
পরিবারটি ভাগ্যক্রমে বেঁচে ফিরতে পারার এই ঘটনাটিকে তাঁরা 'ব্যতিক্রম' বলেই মনে করছেন। 
(হেডলাইন ছাড়া সমগ্র স্টোরি এনডিটিভি স্টাফ নয়, একটা সিন্ডিকেট ফিড থেকে পাবলিশ হয়েছে)

(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement