This Article is From Dec 28, 2018

Bangladesh Election 2018: সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল ভোট প্রচার

সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের প্রচার। শাসক আওয়ামি লিগের আরও  এক কর্মীকে  খুন করার অভিযোগ  উঠল বিএনপির বিরুদ্ধে।

Bangladesh Election 2018: সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল ভোট প্রচার

নির্বাচনের আগে বাংলাদেশে  ১০ হাজারের বেশি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

হাইলাইটস

  • সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের প্রচার
  • শাসক আওয়ামি লিগের আরও এক কর্মীকে খুন করার অভিযোগ উঠল
  • গত সাত সপ্তাহ ধরে দেশের এ প্রান্ত থেকে সে প্রান্তে চলেছে প্রচার
ঢাকা:

সন্ত্রাসের আবহে শেষ হল বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের প্রচার। শাসক আওয়ামি লিগের আরও  এক কর্মীকে  খুন করার অভিযোগ  উঠল বিএনপির বিরুদ্ধে। অন্যদিকে  বিএনপির দাবি শুক্রবার নির্বাচনী প্রচারের শেষ লগ্নে নতুন করে তাদের আর ১৯ কর্মীকে অকারণে  গ্রেফতার করা হয়েছে। সকাল আটটাতেই সরকারি ভাবে শেষ  হয়ে গিয়েছে প্রচার। গত সাত সপ্তাহ ধরে দেশের এ প্রান্ত থেকে সে প্রান্তে চলেছে প্রচার। এবার তা শেষ হল। এরই মধ্যে সন্ত্রাসের অভিযোগ এসেছে। এসেছে  বিরোধী দলের নেতা- কর্মীদের গ্রেফতারির খবরও। একটি জনমত সমীক্ষা এগিয়ে রাখছে  হাসিনাকেই।

The Accidental Prime Minister: 'দ্য অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার' নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিলেন না মনমোহন

 

নতুন করে রক্ত ঝড়েছে  বৃহস্পতিবার রাতে। উত্তর পূর্ব বাংলাদেশের শহর শিলেটে আওয়ামি লিগের এক সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় বিএনপির হাত থাকতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। গত  ৮ নভেম্বর থেকে প্রচার শুরু হয়েছে  বাংলাদেশে। সেই পর্বে এর আগে আরও দুই আওয়ামি লিগ সমর্থক খুন হয়েছেন। বিএনপির দাবি নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর থেকে সব মিলিয়ে তাদের মোট আট কর্মী খুম হয়েছেন।

নির্বাচনের আগে বাংলাদেশে  ১০ হাজারের বেশি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিরোধীদের দাবি তাদের  দুর্বল করতেই এভাবে গ্রেফতারি করে  চলেছে  হসিনা প্রশাসন। আমেরিকার তরফে হাসিনাকে  বলা হয় ভোট যেন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয় তা নিশ্চিত করতে। এরপরই গ্রেফতারির সংখ্যা  প্রকাশ্যে  আসে। এমনিতেই রেকর্ডের সামনে  দাঁড়িয়ে আছেন হাসিনা। এবার জিতলে টানা চার বার জেতার রেকর্ড হবে তাঁর। তবে  বিরোধীদের দাবি নির্বাচনে জিততে ভয়ের আবহ সৃষ্টি করছেন হাসিনা। তাছাড়া দীর্ঘ দিন ধরেই জেলে  আছেন প্রধান বিরোধী দলের নেত্রী  খালেদা জিয়া। শুধু গ্রেফতারির প্রসঙ্গ নয় নির্বাচন কমিশনের  নিরপেক্ষতাও প্রশ্নের মুখে পড়েছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদার পদত্যাগ দাবি করেছে  বিরোধীরা।        

       

 

.