নিউ দিল্লি: নিজের দলকে কয়েকটি পরামর্শ দিলেন শশী থারুর। থারুর মনে করেন, অর্থাভাবে ধুঁকতে থাকা কংগ্রেসের নিজেদের সাম্প্রতিক অবস্থা নিয়ে লজ্জিত না হয়ে 2019 এর লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করার জন্য এখন থেকেই মানুষের থেকে অর্থ সংগ্রহ করে তহবিল গড়ার কথা ভাবা উচিত। ‘2019-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে টক্কর দেওয়ার জন্য যত অর্থ থাকা দরকার, কংগ্রেসের তা নেই’- সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পাওয়ার পর তার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে প্রাক্তন আন্তর্জাতিক কূটনীতিবিদ এই কথা লেখেন টুইটারে। টুইটার থেকেই তাঁর এই বার্তা সরাসরি তাঁর দলের কাছে পৌঁছে যাবে।
“আমার মনে হয়, আমাদের এই মুহূর্তে এটা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই যে, ভারতের জাতীয় কংগ্রেস আর্থিকভাবে অত্যন্ত খারাপ জায়গায় রয়েছে”। বলেন থারুর।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তহবিল নিয়ে সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, কংগ্রেসের অবস্থা বেশ সঙ্গিন। ডোনেশন আসাও ক্রমশ কমে যাচ্ছে।
গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ। তার আগের বছরের থেকে এক লাফে কমে গিয়েছিল 14 শতাংশ।
যেহেতু বড়ো ব্যবসায়ীদের এই মুহূর্তে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে মোটা আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই, তাই থারুর মনে করেন, দলের এবার সাধারণ মানুষের কাছে যাওয়া উচিত। তাদের থেকে সাহায্য নেওয়া উচিত। পারলে সাহায্য চেয়ে পরিষ্কারভাবে বলা উচিত যে, "সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন নাগরিক বিজেপির পুরুষ্টু মানিব্যাগের সঙ্গে লড়াই করতে চাইলে এভাবেই আমাদের পাশে দাঁড়ান”।
এই বাবনাটি যদিও কংগ্রেসের কাছে খুব নতুনও নয়। তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে ডোনেশন দেওয়ার কাজটি তারা আগেই শুরু করেছে।
সদ্যসমাপ্ত কর্ণাটক নির্বাচনে মানুষের থেকে ডোনেশন নেওয়ার এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে দল কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিল। 33 বছর বয়সী পিএইচডি-গবেষক যোগেশ বাবু নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন বি শ্রীরামুলুর বিরূদ্ধে।
উত্তর কর্ণাটকের বিধানসভা কেন্দ্রের এই লড়াইকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে “সৎ রাজনীতি বনাম নোংরা রাজনীতি’’ বলে অ্যাখা দেওয়া হয়েছিল। মাত্র চার দিনে তাদের তহবিলে জমা হয়েছিল 11 লক্ষ টাকা।
“আমার মনে হয়, আমাদের এই মুহূর্তে এটা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই যে, ভারতের জাতীয় কংগ্রেস আর্থিকভাবে অত্যন্ত খারাপ জায়গায় রয়েছে”। বলেন থারুর।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তহবিল নিয়ে সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, কংগ্রেসের অবস্থা বেশ সঙ্গিন। ডোনেশন আসাও ক্রমশ কমে যাচ্ছে।
গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ। তার আগের বছরের থেকে এক লাফে কমে গিয়েছিল 14 শতাংশ।
যেহেতু বড়ো ব্যবসায়ীদের এই মুহূর্তে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে মোটা আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই, তাই থারুর মনে করেন, দলের এবার সাধারণ মানুষের কাছে যাওয়া উচিত। তাদের থেকে সাহায্য নেওয়া উচিত। পারলে সাহায্য চেয়ে পরিষ্কারভাবে বলা উচিত যে, "সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন নাগরিক বিজেপির পুরুষ্টু মানিব্যাগের সঙ্গে লড়াই করতে চাইলে এভাবেই আমাদের পাশে দাঁড়ান”।
এই বাবনাটি যদিও কংগ্রেসের কাছে খুব নতুনও নয়। তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে ডোনেশন দেওয়ার কাজটি তারা আগেই শুরু করেছে।
সদ্যসমাপ্ত কর্ণাটক নির্বাচনে মানুষের থেকে ডোনেশন নেওয়ার এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে দল কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিল। 33 বছর বয়সী পিএইচডি-গবেষক যোগেশ বাবু নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন বি শ্রীরামুলুর বিরূদ্ধে।
উত্তর কর্ণাটকের বিধানসভা কেন্দ্রের এই লড়াইকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে “সৎ রাজনীতি বনাম নোংরা রাজনীতি’’ বলে অ্যাখা দেওয়া হয়েছিল। মাত্র চার দিনে তাদের তহবিলে জমা হয়েছিল 11 লক্ষ টাকা।
COMMENTS
Advertisement