Read in English हिंदी में पढ़ें
This Article is From Apr 29, 2019

বারাণসী থেকে মোদীর বিরুদ্ধে সপা'র প্রার্থী বরখাস্ত হওয়া সেনা তেজবাহাদুর

তেজ বাহাদুর যাদব নিজেই সপ্তাহখানেক আগে জানিয়েছিলেন যে, তিনি বারাণসী থেকে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভোটে প্রার্থী হতে চান।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া ,

২০১৭ সালে ইউ টিউবে ওই ভিডিওট পোস্ট করার পর বরখাস্ত হন তিনি।

Highlights

  • সেনার খাবার নিয়ে সমালোচনা করে বরখাস্ত হন তেজ বাহাদুর যাদব
  • তাঁর অভিযোগের পর প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকেও রিপোর্ট চাওয়া হয়
  • বারাণসী থেকে তিনি মোদীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ইচ্ছাপ্রকাশ করেন আগেই

সীমান্তে নিরন্তর লড়াই করে যেতে হয় তাঁদের। কিন্তু কী খাবার খেয়ে থাকেন তাঁরা, কেমনই বা গুণমান সেইসব খাবারের, তা নিয়ে বছরখানেক আগে একটি ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছাড়ার পর ওই ভিডিও'র মালিক সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কর্মী তেজ বাহাদুর যাদবকে (Tej Bahadur Yadav) বরখাস্ত করে দেওয়া হয় বিএসএফ (BSF) থেকে। তাঁকেই এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করাল সমাজবাদী পার্টি। এর আগে সপা-বসপা'র মহাজোটের পক্ষ থেকে প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়কের পুত্রবধূ শালিনী যাদবকে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। প্রসঙ্গত, তেজ বাহাদুর যাদব নিজেই সপ্তাহখানেক আগে জানিয়েছিলেন যে, তিনি বারাণসী থেকে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভোটে প্রার্থী হতে চান। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার বারাণসী থেকে ভোটে (Lok Sabha election) দাঁড়াবেন নরেন্দ্র মোদী (PM Modi)। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে এই কেন্দ্র থেকে তাঁর জয়ের ব্যাপারে ভীষণভাবে নিশ্চিত ওয়াকিবহালমহল। কংগ্রেস এই কেন্দ্র থেকে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে দাঁড় করাবে কি না, তা নিয়ে দীর্ঘ জল্পনা থাকার পর অবশেষে শতাব্দী প্রাচীন দলটি প্রার্থী করল অজয় রাইকে। যিনি ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয় হয়েছিলেন।

তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়ক আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন, রাজ্যে এসে দাবি মোদীর

অন্যদিকে, ২০১৭ সালে 'জলের মতো ডাল' এবং 'পোড়া চাপাটি' সেনাদের খেতে দেওয়া হয় সীমান্তে- এই মর্মে একটি ভিডিও ইন্টারনেটে ছাড়ার পর তা ভাইরাল হয়ে গেলে রাতারাতি তেজ বাহাদুর যাদবকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যায় সব মহলেই।

Advertisement

বিএসএফের পক্ষ থেকে তাঁর নামে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দেয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকও। তাঁর ভিডিওটি এতটাই প্রভাব ফেলেছিল ওইসময় যে, খাস প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকেও ভিডিওটি সম্বন্ধে রিপোর্ট চাওয়া হয়।

এর বেশ কয়েকমাস বাদেই মিথ্যে অভিযোগ করার জন্য তেজ বাহাদুর যাদবের চাকরি চলে যায়। যদিও পরে তিনি আরেকটি ভিডিও করে দাবি করেন যে, তাঁর অভিযোগের সত্যাসত্য বিচার করার জন্য কোনও তদন্তই আসলে করেনি কর্তৃপক্ষ।

Advertisement
Advertisement