Elections 2019: প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষের দাবি, তাঁকে ফাঁসিয়েছে তৃণমূল
হাইলাইটস
- ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ
- ভারতী ঘোষের দাবি, তাঁকে ফাঁসিয়েছে তৃণমূল
- ৩ ঘন্টার জন্য তাঁকে আটক করা হয়, তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে
কলকাতা: ভোটের সময় পুলিশের টহলদারী চলে জাতীয় সড়ক সহ বিভিন্ন রাজ্য সড় সহ সীমান্তবর্তী ও স্পর্শকাতর এলাকা সংলগ্ন এলাকাগুলিতে। সেই রকমই বৃহস্পতিবারও চলছিল তল্লাশি। তখনই একটি গাড়ি আটকে ১ লক্ষ টাকা নগদ উদ্ধার করে পুলিশ। সেই গাড়ির আবার মালিক তাঁদের প্রাক্তন সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক ভারতী ঘোষ(Bharati Ghosh)। এবার লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল থেকে বিজেপির টিকিটে দেবের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন তিনি(Bharati Ghosh)। ঘটনায় জেলা শাসকের থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন নির্বাচনী আধিকারিক।যদিও পুরো বিষয়টি রাজ্যের শাসকদলের সাজানো ঘটনা বলে মন্তব্য করেছেন ভারতী ঘোষ।
খবর অনুযায়ী, পিংলায় প্রাক্তন আইপিএসের গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ১,১৩,৮৯৫ টাকা উদ্ধার করা হয়।
খবর অনুযায়ী, পিংলায় প্রাক্তন আইপিএসের গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় 1,13,895 টাকা উদ্ধার করা হয়।
গাড়ির ভিতরে থাকা সবাইকে একটি ব্যাগের মধ্যে সব টাকা রাখতে বলা হয়। জানা গেছে, ভারতী ঘোষ এবং তাঁর সহায়ক ৫০,০০০ টাকা এবং ১৩,৮৯৫ টাকা তাঁর চালক জমা দেন।
ভারতী ঘোষকে সিজার লিস্টে সই করতে বলা হয়, যদিও বাকি যাঁদের থেকে টাকা উদ্ধার করা হয়েছে, তাঁরা সই না করা পর্যন্ত তিনি সই করবেন না বলে জানিয়ে দেন। তিনঘন্টার জন্য ভারতী ঘোষকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এক আধিকারিক বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ২.৪৫ নাগাদ ভারতী ঘোষকে পিংলা থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়”।
এক আধিকারিক বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ২.৪৫ নাগাদ ভারতী ঘোষকে(Bharati Ghosh) পিংলা থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়”।
“সরকারি কাজে বাধা দেওয়া এবং ভয় দেখানোর” অভিযোগে ভারতী ঘোষের(Bharati Ghosh) বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
ব্যক্তিগতভাবে তাঁর কাছে ৫০,০০০ হাজার টাকা ছিল বলে দাবি করেছেন ভারতী ঘোষ।বাকি টাকা তাঁর সহায়ক এবং চালকের বলে দাবি করেছেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী।তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে আমি ৫০,০০০ হাজার রাখতে পারি।যেটা আমি করেছিলাম।চালকের কাছে যে ১৩,০০০ টাকা ছিল তা পুলিশ নিয়েছে”।
ভারতী ঘোষকে(Bharati Ghosh) গ্রেফতার এবং তাঁর প্রার্থীপদ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল নেতাদের একাংশ।
রাজ্যের নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকদের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে পুলিশ।সেই রিপোর্ট দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠানো হয়েছে।