Read in English
This Article is From Apr 24, 2019

স্ত্রী ও ৩ সন্তানকে হত্যা করে পালানো ইঞ্জিনিয়ারকে খুঁজছে পুলিশ

এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ধৃত ওষুধ বিক্রেতা মুকেশ কুমারের কাছ থেকে সুমিত কুমার পটাশিয়াম সায়ানাইড কিনতে চেয়েছিলেন বলেও অভিযোগ। কিন্তু, মুকেশ সেটি তাঁকে বিক্রি করতে অস্বীকার করে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া
গাজিয়াবাদ:

গাজিয়াবাদের যে চাকরি হারানো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিজের স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে হত্যা করে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন, তাঁকে খোঁজার জন্য পুলিশের তিনটি দল গঠিত হল। দিল্লি পুলিশ জানাল এই কথা। রবিবার মধ্যরাতে সুমিত কুমার নামের ওই ইঞ্জিনিয়ার নিজের স্ত্রী অংশুবালা (৩২), পুত্র প্রথিমেশ (৫), এবং দুই যমজ সন্তান আকৃতি (৪) ও আরভ (৪)-কে ঘুমের ওষুধ মেশানো পানীয় খাইয়ে প্রথমে অচৈতন্য করে দেন। তারা সকলেই ঘুমে ঢলে পড়ার পর নিখুঁতভাবে গলার নলি কেটে দেন তিনি। জানান পুলিশকর্তা শ্লোক কুমার। তাদের চারজনকে হত্যার পরই নিরূদ্দেশ হয়ে যান ওই ইঞ্জিনিয়ার। তারপর থেকে তাঁর আর কোনও খোঁজ নেই।

বেঙ্গালুরুর সফটওয়্যার সংস্থা ইউএসটি গ্লোবালে কর্মরত সুমিত কুমারের চাকরি চলে যায় গত বছরের ডিসেম্বর মাসেই। তাঁর সংস্থা নিজেদের সফটওয়্যার আপডেট করার পর তিনি চাকরি থেকে ইস্তফা দিতে একরকম বাধ্য হন। তারপরই মাদকের নেশায় ডুবে যান তিনি। ডুবে যান ভয়াবহ আর্থিক কষ্টেও।

শ্রীলঙ্কার গির্জায় বিস্ফোরণের আগে বাচ্চার সঙ্গে কী করছিল জঙ্গি, দেখুন ভিডিও

Advertisement

এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ধৃত ওষুধ বিক্রেতা মুকেশ কুমারের কাছ থেকে সুমিত কুমার পটাশিয়াম সায়ানাইড কিনতে চেয়েছিলেন বলেও অভিযোগ। কিন্তু, মুকেশ সেটি তাঁকে বিক্রি করতে অস্বীকার করে।

২০১১ সালে জামশেদপুর নিবাসী সুমিতের বিয়ে হয় অংশুবালার সঙ্গে।

Advertisement

ঘটনাটি জানাজানি হয় রবিবার সন্ধে ৬'টা নাগাদ ওই ব্যক্তি পরিবারের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ভিডিও করে অপরাধ কবুল করার পর। তারপরই সে তার শ্যালককে ফোন করে জানায়, আমি আত্মহত্যা করতে চলেছি।

তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তাদের ইন্দিরাপূরমের বাড়িতেই সংঘটিত হয় এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডটি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement