গুগল ডুডল নিজেদের হোম পেজ ভিন্ন ভিন্ন রং আর চিহ্ন দিয়ে সাজিয়ে ফাদার্স ডে পালন করলো
পশ্চিম ভার্জিনিয়ার একটি গির্জায় 1908 সালে প্রথমবারের মতো ফাদার্স ডে পালন হয়। গ্রেস গোল্ডেন ক্লেটন নামক মহিলাই এই উদ্যোগটি প্রথমবারের জন্য নিয়েছিলেন, এবং রবিবারের কাজ উৎসর্গ করেছিলেন সেই 200 জন মৃত বাবাদের জন্য যারা একটি খনির বিস্ফোরণে মৃত্যুবরণ করেছিল। ওই দিন থেকেই পিতৃ দিবসের ভাবনার জন্ম হয়। কিন্তু 1909 সাল অবধি এই দিনটি একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠান পরিণত হয়, তারপর ওয়াশিংটন থেকে সোনারার স্মার্ট ডোড স্পোকেন মন্ত্রীসভা এবং ওয়াইএমসিএ-কে তিনি 5 ই জুনকে ফাদার্স ডে হিসেবে পালন করার আর্জি জানায়। কারণ সেই দিনটাই তার বাবার জন্মদিন। তারপর দেখা যায় 1910 সালে ওয়াসিংটনের স্পোকেন শহর 19 শে জুন ফাদার্স ডে পালন করছে। তারপর পার্শ্ববর্তী এলাকায় এইভাবেই খবর যায় যে, স্পোকেন শহর নিজেদের মতন করে এই দিনটি উদযাপন করছে।
1913 সালে কংগ্রেস প্রথম একটি বিল আনে, যেখানে তারা ফাদার্স ডে-কে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালন করার আর্জি জানায়। আর সেই বিল 1972 সালে ফাদার্স ডে হিসেবে পাস করানো হয় এবং জানানো হয় জুন মাসের তৃতীয় রবিবার এই দিনটি জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালন করা হবে।
আজ গুগল ডুডল নিজেদের হোম পেজ ভিন্ন ভিন্ন রং আর চিহ্ন দিয়ে সাজিয়ে ফাদার্স ডে পালন করলো। সেখানে ডাইনোসরদের পরিবারের মতো একটা চিহ্ন তৈরী করে তারা। এবং অন্যদিকে একটি মানুষ ও তাদের পরিবারের বাবার অনস্বীকার্য যোগদান ফুটে ওঠে সেখানে। যেটা গুগলের তরফ থেকে বড় উদ্যোগ। 109 বছর ধরে বাবার সম্মানে এই দিনটি সারা পৃথিবীর বহু প্রান্তে মানুষ নানা ভাবে উদ্যপন করে। কারণ তারা এই সম্মান পাওয়ার যথেস্ট বড় অধিকারী। একটা দিন নয় রোজ হোক ফাদার্স ডে। ভালোবাসায় আর সম্মানে!