Read in English
This Article is From Apr 02, 2020

আঁতুড়ঘরে সংক্রমণ খুঁজতে ফাস্টট্র্যাক টেস্ট কিট? সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রের টাস্কফোর্স

করোনার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এলাকায় ফাস্ট-ট্র্যাক কিটের সাহায্যে সংক্রমণ নিশ্চিত করা হবে। এমনটাই জানা গিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

বৃহস্পতিবার দুপুরের মধ্যে ভারতে সংক্রমিত ১৯৬৫। আর মৃত ৫০।

Highlights

  • করোনার আঁতুড়ঘরে সংক্রমণ খুঁজতে ফাস্টট্র্যাক টেস্ট কিট?
  • এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রের বিপজয় মোকাবিলা টাস্ক ফোর্স
  • নিজামুদ্দিন-কাণ্ডের পর এই টেস্ট জরুরি, জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্তারা
নয়া দিল্লি :

করোনার (Coronavirus Hotspot) আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এলাকায় ফাস্ট-ট্র্যাক কিটের সাহায্যে সংক্রমণ নিশ্চিত করা হবে। এমনটাই জানা গিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে।সম্প্রতি আইসিএমআর (ICMR) কেন্দ্রকে একটা সুপারিশ করেছে। সেই প্রস্তাবে জরুরি ভিত্তিতে সংক্রমণের খোঁজ পেতে ফাস্ট-ট্র্যাক কিটের (Fast-track Antibody Kit) ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেই সুপারিশ গৃহীত হলে আঁতুড়ঘরের সংক্রমণের সঠিক মাত্রা নির্ণয় করা সম্ভব হবে। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। জানা গিয়েছে, প্রায় ৫ লাখ এই ফাস্ট-ট্র্যাক অ্যান্টিবডি টেস্ট কিট রফতানি করেছে ভারত। রক্তের নমুনা পরীক্ষার মতোই এই অ্যান্টিবডি নমুনা টেস্ট। ১৫ মিনিট থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে চলে আসে রিপোর্ট। কয়েক ফোঁটা রক্ত পরীক্ষা করে দেখা যায়, সেই রক্তে করোনা ভাইরাসের অ্যান্টিবডি আছে কিনা। সেই মোতাবেক কোন রোগী সংক্রমিত আর কে বিপদমুক্ত; সহজেই অনুমান করা যায়। নিজামুদ্দিন-কাণ্ডের পর এই ধরণের টেস্ট এখনও জরুরি, জানিয়েছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। 

কোয়ারান্টাইন সেন্টারে রাখা তাবলিগ সদস্য চিকিৎসকের সামনেই ছেটালেন থুথু !

রক্তের নমুনাতে অ্যান্টিবডি নেগেটিভ এলে তাঁকে বিশেষ পর্যবেক্ষণ বা হোম কোয়ারান্টাইনের পরামর্শ দেওয়া হয়। আর পজিটিভ এলে পরবর্তী পরীক্ষা হিসেবে তাঁর গলা ও নাকের কোষের নমুনা পাঠান হয় পরীক্ষাগারে। এই রিপোর্ট আসতে ৫-৬ ঘণ্টা সময় লাগে। সরকারের জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা টাস্ক ফোর্স এই সুপারিশের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার মধ্যেই হয়ে যেতে পারে সিদ্ধান্ত। এমনটাই দাবি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের। 

এদিকে, দেশে ক্রমেই বাড়ছে করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। এই পরিস্থিতিতে বুধবার চিন (China) জানাল, তারা করোনা আক্রান্তদের জন্য ভেন্টিলেটর (Ventilators) প্রস্তুত করতে ভারতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু তার জন্য সংস্থাগুলির প্রয়োজন জরুরি পার্টস। না হলে উৎপাদনে প্রভাব পড়বে। চিনের এক ভেন্টিলেটর নির্মাতা জানাচ্ছে, এই মুহূর্তে ভেন্টিলেটর বানানো খুব সহজ কাজ নয়। কেননা এর জন্য জরুরি পার্টস চাই। চিনের সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ভারত চিন সহ অন্য দেশের কাছে মেডিক্যাল সামগ্রী উৎপাদনের ব্যাপারে সাহায্য চেয়েছে। এবছরের জানুয়ারিতে করোনা ভাইরাসের বাড়তে থাকা প্রকোপের দিকে লক্ষ রেখে ভারত চিনের সঙ্গে মেডিক্যাল সামগ্রী লেনদেনের উপরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। পরে ফেব্রুয়ারিতে ভারত থেকে ১৫ টন মেডিক্যাল সামগ্রী চিনে পাঠানো হয়।

Advertisement

আত্মগোপন করে থাকা মৌলানা সাদের অডিও বার্তা প্রকাশ্যে

বুধবার চিনের বিদেশমন্ত্রীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, ভেন্টিলেটর নির্মাণে ভারতকে সাহায্য করতে চায় চিন। তিনি জানান, ‘‘আমরা ভারতের সঙ্গে আমাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করব ও তাদের পরিপূর্ণ সহায়তা করব।''

Advertisement
Advertisement