Read in English
This Article is From Jul 07, 2019

Grandmother India: ৮৭-র ক্রিকেট পাগল আম্মাকে আটারলি বাটারলি সম্মান আমূলের

আপাতত আমূল গার্ল নয়, সংস্থার বিজ্ঞাপনে রাজত্ব চালাচ্ছেন ৮৭ বছরের চারুলতা প্যাটেল। যাঁর ক্রিকেট নিয়ে পাগলামিতে মুগ্ধ ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি।

Advertisement
অফবিট

৮৭-র চারুলতা প্যাটেলকে সম্মান আমূল ইন্ডিয়ার

নিউ দিল্লি :

আপাতত আমূল গার্ল (Amul India) নয়, সংস্থার বিজ্ঞাপনে রাজত্ব চালাচ্ছেন ৮৭ বছরের চারুলতা প্যাটেল (Charulata Patel)। যাঁর ক্রিকেট পাগলামিতে মুগ্ধ ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের খেলার দিনে (Cricket World Cup 2019) সারাক্ষণ তিনি চিয়ার করেছেন শিঙা ফুঁকে। নিজের দেশকে। আমূল ইন্ডিয়া বরাবরই এই রকমের ব্যতিক্রমীদের শ্রদ্ধা জানায়। এবারেও সেই পথে হেঁটে চিয়ার গার্লের পাশে জায়গা করে দিয়েছে সংস্থা আটারলি বাটারলি সম্মান জানাল ইন্ডিয়ান গ্র্যান্ড মাদারকে।  

Budget 2019: টুইটার জুড়ে মজার মিমের বন্যা বাজেট নিয়ে

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একদল বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে দাদি চিয়ার আপ করছেন নিজের দেশকে। তাঁর প্রধান সঙ্গী অবশ্যই আমূল গার্ল। ক্যাপশনে লেখা গ্র্যান্ডমাদার ইন্ডিয়া ("Grandmother India")।

Advertisement

এই ছবি পোস্ট করে আমূলের পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে #৮৭ বছরের সুপার ফ্যান ভারতকে উজ্জীবিত করছেন! 

ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের দিন দাদি হুইলচেয়ারে বসে শিঙা ফুঁকে ভারতকে সমর্থন করে গেছেন সারাক্ষণ। যা দেখে বিস্মিত এবং অভিভূত সকলেই। তাঁর এই উদ্দীপনা ছুঁয়ে গেছিল বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাকেও।

বিরাট পরে টুইটে জানিয়েছিলেন, "সমস্ত ভক্ত আর সমর্থকদেরই টিম ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে অনেক ভালোবাসা আর অভিনন্দন। বিশেষ করে চারুলতা প্যাটেলকে। ৮৭ বছরেও যেভাবে আমাদের উৎসাহিত করলেন তার থেকেই বোঝা গেল বয়েস সংখ্যা মাত্র।" 

"চারুলতাজি আসলে সেদিনের উইমেন অফ দ্য ম্যাচ। ওঁর আশীর্বাদেই আমরা সেদিন জিতেছি" টুইটে লিখেছেন রোহিত শর্মা।

"আমি ধর্মে বিশ্বাসী। ভগবানকে মন থেকে ডাকলেই তাঁর সাড়া পাই। সেদিনও ডেকে বলেছিলাম, আমার দেশ যে জেতে। আমার প্রার্থনা পূরণ হয়েছে।" ম্যাচের পর সংবাদ সংস্থাকে একথা জানান দেশের দাদি।

Advertisement

১৯৮৩ সালে কপিল দেবের অধিনায়কত্বে দেশ যখন প্রথম বিশ্বকাপ জিতেছিল সেদিনও স্টেডিয়ামে পতাকা উড়িয়ে বিজয় উৎসবে মেতেছিলেন চারুলতা।  

“বিদেশে রইলে বাংলাকে জানবেন কীভাবে?” অমর্ত্য সেনকে আক্রমণ দিলীপ ঘোষের

Advertisement

সেদিন পতাকা ওড়ানোর পাশাপাশি চারুলতা আর কী করেছিলেন জানেন? শুনে নিন ওঁর মুখে থেকে, "সেদিন আমার এত গর্ব হয়েছিল, এত আনন্দ হয়েছিল যে স্টেডিয়ামে নেচেছিলাম। এবারেও নাতনিকে বলে গেছিলাম ইন্ডিয়া জিতলে আবার নাচব।" 

শুধু ১৯৮৩ নয়, টানা কয়েক দশক ধরে ক্রিকেট ম্যাচ দেখে আসছেন চারুলতা, "যখন আফ্রিকায় ছিলাম তখনও নিয়মিত খেলা দেখতাম। ১৯৭৫-এ দেশে ফিরে আসি। কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু ম্যাচ দেখা ছাড়িনি। মাঠে যেতে না পারলে টিভিতেই দেখে নিতাম। এখন তো আর কাজ করি না। তাই ক্রিকেট যেখানে আমিও সেখানে!"

Advertisement

আজ ভারতের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার খেলা। আজও একইভাবে দেশকে সমর্থন করবেন তো দেশের দাদি চারুলতা প্যাটেল?



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement