தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From May 22, 2019

সম্পত্তির লোভে বাবাকে কুপিয়ে ২৫ টুকরো করল ছেলে, ধরা পড়ল বাড়ির সামনেই

ঠাণ্ডা মাথায় দেহের টুকরোগুলো তিনটে বস্তায় ভরে সরিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করে সে। খবর, দেহ সরাতে সেই সময় অভিযুক্তকে সাহায়্য করেছিল তার চার বন্ধু।

Advertisement
সিটিস

মঙ্গলবার ধরে পড়েছে আমন

নিউ দিল্লি :

বাবার সম্পত্তির ওপর লোভ ছিল অনেকদিনই। প্রায়ই নিজের নামে সম্পত্তি লিখিয়ে দেওয়া নিয়ে ঝগড়া হত দিল্লির শাহদরা এলাকার বাসিন্দা বাবা সন্দেশ আগরওয়াল, ছেলে আমন আগরওয়ালের মধ্যে। অভিযোগ, সেই বিবাদ চরমে ওঠায় আজ সকালে ক্রোধে উন্মত্ত আমন (Delhi Man Aman) বাবাকে খুন করে। তারপরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ২৫ টুকরো করে বাবার দেহ। এখানেই শেষ নয়। এরপর ঠাণ্ডা মাথায় দেহের টুকরোগুলো তিনটে বস্তায় ভরে সরিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করে সে। খবর, দেহ সরাতে সেই সময় অভিযুক্তকে সাহায়্য করেছিল তার চার বন্ধু। বস্তা নিয়ে বেরোতেই বাড়ির সামনে হাতেনাতে ধরা পড়ে সবাই। এদের মধ্যে আমনের তিন বন্ধু পলাতক। পুরো ঘটনাকেই নৃশংস বলে বর্ণনা করেছেন শাহদরা থানার ডিসিপি মেঘনা যাদব। 

মাত্র আটেই ১০৬ ভাষায় লিখতে, পড়তে পারে চেন্নাইয়ের এই ‘বিস্ময় বালক'!

এক বন্ধু সহ অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পরে মেঘনার বিবৃতি, ৪৮ বছরের সন্দেশের দুই ছেলে, এক মেয়ে। স্বপক্ষে আমনের অভিযোগ, সম্পত্তি নিয়ে প্রত্যেকদিন ঝগড়া হত পরিবারে। বাবা নাকি অকারণে বকাবকি করতেন তাঁকে। অবশেষে ধৈর্ষের বাঁধ ভাঙতেই সে খুন করে বাবাকে (Delhi Man Aman Chops Father's Body)। এদিকে মৃত সন্দেশের ভাইয়ের দাবি, একমাস আগেই নাকি আমন খুনের হুমকি দিয়েছিল তাঁর দাদাকে। কিন্তু, সে যে সত্যি সত্যিই এভাবে বাবাকে মেরে ফেলবে, তিনি ভাবতে পারেননি।

Advertisement

আরবি ভাষার প্রথম লেখক হিসেবে ম্যান বুকার সাহিত্য পুরস্কারে সম্মানিত ওমানের লেখিকা

একই সঙ্গে মৃতের ভাইয়ের আরও অভিযোগ, শুধু আমন একা নয়, বউদি এবং পরিবারের অন্যান্যরাও এই খুনের  সঙ্গে জড়িত। এই নিয়ে মামলাও চলছিল পরিবারে। সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের নিষ্পত্তি ঘটাতে কিছুদিন আগেই পরিবারের নিজের সমস্ত সম্পত্তি সমান ভাগে ভাগ করে দেন দাদা। বাকি ছিল কসমেটিকসের দোকান। সেটার ওপরেও নজর ছিল সবার। সেই দোকান হস্তগত করতেই এই খুন। আমন যাতে নির্বিঘ্নে বাবাকে খুন করতে পারে তার জন্যই নাকি অভিযুক্তের মেয়ে, ভাই আর বোনকে নিয়ে নাকি বাড়ি থেকে চলে গেছিল আমনের স্ত্রী। ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে তদন্তে নেমেছে শাহদরা থানার পুলিশ।

Advertisement
Advertisement