কংগ্রেসের দাবি এভাবে সত্য গোপন করছে মোদী সরকার।
হাইলাইটস
- জিডিপির পুরনো তথ্য দেওয়া নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হল
- । বিগত কয়েকটি বছরের জিডিপি তথ্য দিয়েছে কেন্দ্র
- তাতে ইউপিএ আমলের উন্নয়ন কিছুটা কম হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে
নিউ দিল্লি: জিডিপির পুরনো তথ্য দেওয়া নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হল। বিগত কয়েকটি বছরের জিডিপি তথ্য দিয়েছে কেন্দ্র।
তাতে ইউপিএ আমলের উন্নয়ন কিছুটা কম হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে । কংগ্রেসের দাবি এভাবে সত্য গোপন করছে মোদী সরকার।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম এই অভিযোগ এনেছেন।
সেন্ট্রাল স্ট্যাটিসটিস্ক অফিস বা এসইও বুধবার এই জিডিপি তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে বিগত কয়েক বছরের তথ্য আছে।
পৃথিবীর ‘ছবি' তুলতে মহাকাশে গেল নতুন উপগ্রহ ছোটা ভীম
সেই তথ্য অনুসারে ২০১০-১১ সালে ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় জিডিপি ছিল ৮.৫ শতাংশ।
কিন্তু সেবার মনে করা হয়েছিল জিডিপি থাকবে ১০.৩ শতাংশ।
নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান রাজীব কুমার নতুন করে চর্চা করতেই ‘ জিডিপির ব্যাক সিরিজ ' ডাটায় পরিবর্তন এসেছে।
'কাকা'র সঙ্গে ভাইঝি শেখ হাসিনার লড়াইয়ের সাক্ষী হতে চলেছে বাংলাদেশ
বিশেষজ্ঞরা অনেক বেশি করে পর্যালোচনা করে তথ্য দিয়েছেন। তথ্য গোপন করার কোনও অভিপ্রায় সরকারের নেই। সংস্থার আরও এক কর্তার দাবি আন্তর্জাতিক স্তরে যেভাবে কাজ হয় সেভাবেই হচ্ছে গণনার কাজ।
কিন্তু এই যুক্তি মানতে নারাজ কংগ্রেস। দলেরব নেতা তথা ইউপিএ সরকারের অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম বলেন, কেন্দ্রের কাজ একটা ব্যর্থ পরিহাস। পর পর কয়েকটি টুইট করে তিনি প্রথমে লেখেন এটা একটা পরিহাস, পরের বার লেখেন আসলে এটা একটা ব্যর্থ পরিহাস। তাছাড়া নীতি আয়োগের কারকারিতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস। পাল্টা বিজেপি বলছে নিজের দাবির স্বপক্ষে তথ্য দিক কংগ্রেস।
আঘাত হেনেছেন কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালাও। সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলিকে আক্রমণ করেছেন তিনি। তাঁর হয় স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী এবং আর্থিক জ্ঞানের অভাব থাকা সত্ত্বেও অর্থমন্ত্রী হওয়া জেটলি দেশের অর্থনীতির সর্বনাশ করে চলেছেন।
অগাস্ট মাসে স্ট্যাটিসটিস্ক কমিশনের একটি কমিটি বলে ইউপিএ আমলে আর্থিক বৃদ্ধির হার বেশি ছিল। কিন্তু কেন্দ্রের দাবি সেটা কোনও চূড়ান্ত তথ্য ছিল না।
দেখুন ভিডিও: