This Article is From Jan 28, 2020

Gujarat Riots: গ্রেফতার ১৪ জনের জামিন, সমাজসেবার আদেশ সুপ্রিম কোর্টের

Supreme Court বলেছে যে ২০০২ সালের গুজরাট হিংসার সময় সর্দারপুরা গণহত্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত ১৪ জন ওই রাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে না

Gujarat Riots: গ্রেফতার ১৪ জনের জামিন, সমাজসেবার আদেশ সুপ্রিম কোর্টের

2002 Gujarat Riots: গুজরাট হিংসার ঘটনায় ১৪ জনকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দিল সর্বোচ্চ আদালত

হাইলাইটস

  • ২০০২ সালের গুজরাটে সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনার সাক্ষী থাকে দেশ
  • গুজরাট হিংসায় অভিযুক্ত ১৪ জনকে আপাতত জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট
  • ওই ১৪ জন জামিন পেলেও গুজরাটে প্রবেশ করতে পারবে না, নির্দেশ আদালতের
নয়া দিল্লি:

নিজেদের রাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে না তারা, এই শর্তে ২০০২ সালে গুজরাট হিংসার (Gujarat Riots) মামলায় দোষী সাব্যস্ত ১৪ জনকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি ওই ১৪ জনকে বিভিন্ন সামাজিক ও আধ্যাত্মিক কাজে অংশ নিতে হবে, এই নির্দেশও দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত (Supreme Court)। তবে জামিনপ্রাপ্তরা আদৌ  আধ্যাত্মিক ও সামাজিক কাজ করার বিষয়ে আদালতের নির্দেশ মেনে চলছে কিনা সে ব্যাপারে নজর রাখার জন্যে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর এবং জব্বলপুরের জেলা আইনজীবী কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য প্রশাসনকে তাঁদের জীবিকার জন্য কাজের সন্ধান দিতেও বলেছে। রাজ্যের আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষকে ওই ১৪ জনের আচরণের বিষয়ে একটি শংসাপত্র দাখিল করতেও বলা হয়েছে।

বিলকিস বানোকে ৫০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গোধরায় সবরমতী এক্সপ্রেসে হিন্দু যাত্রীদের মৃত্যুর পর গুজরাট জুড়ে সাম্প্রদায়িক হিংসার (2002 Gujarat Riots) ঘটনা ঘটেছিল। সেই সময় সর্দারপুরা গ্রামে ৩৩ জন মুসলমানকে গণহত্যার করার দায়ে ওই মামলা দায়ের করা হয়।

2002 Gujarat Riots: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ক্লিনচিট দিল নানাবতী কমিশন

কমপক্ষে ৩ দিন ওই হানাহানির ঘটনা চলে। সেই সময় গোটা গুজরাট জুড়ে চলা ওই হিংসার বলি হন প্রায় হাজার খানেক মানুষ, যার মধ্যে আবার বেশিরভাগই মুসলমান।

২০০২ সালে গোধরায় ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডে ৫৯ জন মানুষের মৃত্যু হয়। তারপরেই গুজরাটের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক হানাহানি শুরু হয়, যাতে মারা যান প্রায় হাজার খানেক মানুষ। ওই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে তৎকালীন গুজরাট সরকার এবং সরকারে মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিকে। মোদির বিরুদ্ধে পরোক্ষ উস্কানি দেওয়া এবং হিংসা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরে যদিও সেই সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দিয়ে নানাবতী কমিশন জানিয়ে দেয় যে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে ওঠা কোনও অভিযোগের প্রমাণই খুঁজে পায়নি তাঁরা।

.