தமிழில் படிக்க
This Article is From Aug 13, 2018

এনডিটিভির স্টিং অপারেশন : গণপিটুনিতে জীবিত ব্যক্তির সুরক্ষার নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

উত্তরপ্রদেশের হাপুর গণপিটুনির ঘটনায় জীবিত ব্যক্তির নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে শীর্ষ আদালতের নির্দেশ।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

গত জুন মাসের হাপুরের গণপিটুনির ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে।

Highlights

  • NDTV expose showed men accused of lynching bragging about the killings
  • In June, a meat trader was thrashed and killed; another man was attacked
  • Hapur mob attack survivor Samiuddin denied allegations of cow slaughter
নিউ দিল্লি:

এনডিটিভির স্টিং অপারেশনে ওই গণপিটুনির ঘটনায় অভিযুক্ত এক ব্যক্তি গোপন ক্যামেরার সামনে অত্যন্ত গর্বভরে স্বীকার করে নেয় ওই ঘটনায় নিজের ভূমিকার কথা। সে এটিও বলে যে, ওরা গরু কেটেছে বলে আমরা ওদের কেটে দিলাম। গোপন ক্যামেরায় তার কথাবার্তা প্রকাশের পর ওই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তি সামিয়ুদ্দিন সুপ্রিম কোর্টের কাছে নিজের নিরাপত্তাভিক্ষা করেন। তাঁর অনুরোধই রাখল শীর্ষ আদালত।

ওই ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত রাকেশ শিশোদিয়াকে প্রথমে গ্রেফতার করা হলেও পরে জামিনে ছাড়া পেয়ে যায় সে। হাপুরের বাজেদা খুর্দ গ্রামেই তার বাড়িতে গিয়ে স্টিং অপারেশন চালায় এনডিটিভির একটি দল।

আদালতকে দেওয়া লিখিত বিবৃতিতে রাকেশ শিশোদিয়া বলেছিলেন, এই গণপিটুনির ঘটনায় তার কোনওরকম ভূমিকাই ছিল না। সে ঘটনাস্থলে হাজিরও ছিল না বলেও আদালতকে জানিয়েছিল রাকেশ শিশোদিয়া। কিন্তু গোপন ক্যামেরার সামনে বুক ফুলিয়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করে নেয় সে। স্বীকার করার সঙ্গেই সে এই কথাটিও জানায় যে, এই ভয়ঙ্কর ঘটনায় জড়িত থাকার কথাটি জেল কর্তৃপক্ষের কাছেও স্বীকার করে নিয়েছিল রাকেশ শিশোদিয়া।

Advertisement

গত 18 জুন হাপুরের ওই গণপিটুনির ঘটনাটি মোবাইল ফোনের ভিডিওতে গোটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে যাওয়ার পর নড়েচড়ে বসে গোটা দেশ। ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, 45 বছর বয়সী এক মাংস বিক্রেতা কাশিম কুরেশিকে প্রবলভাবে মারধর করা হচ্ছে। ওই জনরোষের স্বীকার হয় প্রৌঢ় সামিয়ুদ্দিনও। তাঁর দাড়ি ধরে টানা হয়। গরুকে মারার জন্য দায়ী করা হয় তাঁকে। ঘটনার খানিকক্ষণের মধ্যেই মারা যান কাশিম।

গরু কাটার অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন সামিয়ুদ্দিন। তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি একজন কৃষক। গরু কাটা বা গরু চুরি করার কোনও ইতিহাস নেই তাঁর নামে। অপরদিকে, কাশিমের পরিবার জানিয়েছে, তিনি মাংস বিক্রেতা ছিলেন। পাঁঠা ও মহিষের মাংস নিয়েই ছিল তাঁর মূল ব্যবসা। 

Advertisement

.

.

Advertisement

 

 

Advertisement