জেরুজালেম: মার্কিন দূতাবাসের বদল হবে ইজরায়েলে। আগামী ১৪ তারিখ থেকে তা তেল আভিভ থেকে সরে যাবে। নতুন দূতাবাস হবে জেরুজালেমে। তাই নিয়ে জেরুজালেমের রাস্তায় সাজো সাজো রব। মার্কিন ও ইজরায়েলি পতাকা থেকে শুরু করে ইংরেজি, আরবি ও হিব্রু ভাষায় লেখা দূতাবাসের দিকনির্দেশিকার ছড়াছড়ি চারদিকে।
কূটনৈতিক মহল ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তকে তুখোড় রাজনৈতিক চাল হিসাবেই দেখছে। ইজরায়েলের সঙ্গে আমেরিকার বন্ধুত্ব বিশ্ব-রাজনীতিতে সুবিদিত। এই সিদ্ধান্ত সেই সম্পর্ককে আরও বেশি সুদৃঢ় করবে বলেই কূটনৈতিক মহলের ধারণা। প্যালেস্টাইন বহুদিন ধরেই জেরুজালেমের প্রতি তাদের দাবি জানিয়ে এসেছে। ১৯৬৭ সাল থেকে যা ইজরায়েলের দখলে। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের ফলে প্যালেস্টাইন যে খুশি হবে না, তা সঙ্গত কারণেই বোধগম্য। স্বভাবতই এই বিষয়ে নিজেদের অসন্তোষ চেপে রাখেনি তারা। আমেরিকার যদিও দাবি, তারা নাক গলাতে নয়, দু'পক্ষের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব রাজনীতিতে এই সিদ্ধান্তের ঠিক কতটা প্রভাব পড়তে পারে, তা অবশ্য ভবিষ্যতই বলবে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement
COMMENTS
Advertisement