LOS ANGELES:
(इस खबर को एनडीटीवी टीम ने संपादित नहीं किया है. यह सिंडीकेट फीड से सीधे प्रकाशित की गई है।)
লস এঞ্জেলস: ইউ এস শহরে মে দিবসে শ্রমিকদের আয়োজিত র্যালিতে এবছর আগের তুলনায় অনেক কম শ্রমিকদের অংশগ্রহণ করতে দেখা গেল মঙ্গলবার। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইমিগ্রেশন নীতি আমেরিকার স্বল্প পুঁজির শ্রমিকদের জীবনে সজোরে আঘাত আনে।
লস এঞ্জেলসে সব চেয়ে বড় জমায়েত দেখা যায়। সেখানে শ্রমিকরা প্রোইউনিয়ান এবং প্রোইমাইগ্রেশনের ব্যানার হাতে 'ইউনিয়ন পাওয়ার' এবং 'গণতন্ত্র এমনই দেখতে' ইত্যাদি স্লোগান তোলেন।
নিউ ইয়র্ক শহরে র্যালিতে পাথর ছোঁড়ার অপরাধে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেন।
প্রটেস্টাররা ট্রাম্পের প্রশাসনিক নীতির বিরুদ্ধে আঙুল তোলেন। তাঁর পরিবেশ, জাতি, সংখ্যা লঘু যেমন, মহিলা এবং লেসবিয়ান, গে, বাই সেক্সুয়াল এবং ট্রান্সজেন্ডারদের নিয়ে যে বিদ্বেষ নীতি- তার বিরুদ্ধে সরব হন।
ট্রাম্পের ইমিগ্রেশন নীতির ফলে বিভিন্ন বাস্তুহারা মানুষকে যে চরম ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়েছে তার বিরুদ্ধে এইদিন পথে নামেন বহু মানুষ।
প্রেসিডেন্ট এমমানুইল মাক্রোনের অর্থনীতির প্রতিবাদে এইদিন প্যারিসের রাস্তায় শয়ে শয়ে মুখোশধারী স্বৈরাচারী যুবক নেমে এসে দোকানের জানলা, গাড়ীর কাঁচ ভেঙে দেয়।
উৎসব এবং ঔদ্ধত্য
ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদ গ্রহণের পর মঙ্গলবার প্রথম লস এঞ্জেলসের মানুষ রাস্তায় নেমে এসে মে ডে পালন করেন।
কিন্তু উৎসবের পাশাপাশি ঔদ্ধত্যও ছিল।
বিভিন্ন মানুষ জানান, মে দিবস যে শ্রমিকদের জন্য পালিত হয়, এই দেশের সেই শ্রমিকরা বেশীর ভাগই ইমিগ্রেন্ট.
কাটিভ, যিনি একজন সালভাদরানের বাসিন্দা, বেসরকারী ভাবে ইউনাইটেড স্টেটসে ঢুকে নাগরিকের পরিচয়পত্র লাভ করার ঘটনাকে, 'অনেক কষ্ট এবং অনেক মানুষের সহায়তার ফলাফল' হিসাবে বর্ণনা করেন।
55 বছর বয়সী ফবিয়ান বার্সেনাস বলেন, 'লক্ষাধিক শ্রমিক এখানে কাজ করে সরকারকে ট্যাক্স দেয় এবং নিজের পরিবারের দেখাশোনা করে, অথচ সরকার তাঁদের আইনত এই দেশের নাগরিকত্ব থেকে বরখাস্ত করেছে।'
© Thomson Reuters 2018
লস এঞ্জেলসে সব চেয়ে বড় জমায়েত দেখা যায়। সেখানে শ্রমিকরা প্রোইউনিয়ান এবং প্রোইমাইগ্রেশনের ব্যানার হাতে 'ইউনিয়ন পাওয়ার' এবং 'গণতন্ত্র এমনই দেখতে' ইত্যাদি স্লোগান তোলেন।
নিউ ইয়র্ক শহরে র্যালিতে পাথর ছোঁড়ার অপরাধে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেন।
Advertisement
ট্রাম্পের ইমিগ্রেশন নীতির ফলে বিভিন্ন বাস্তুহারা মানুষকে যে চরম ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়েছে তার বিরুদ্ধে এইদিন পথে নামেন বহু মানুষ।
Advertisement
উৎসব এবং ঔদ্ধত্য
Advertisement
কিন্তু উৎসবের পাশাপাশি ঔদ্ধত্যও ছিল।
Advertisement
কাটিভ, যিনি একজন সালভাদরানের বাসিন্দা, বেসরকারী ভাবে ইউনাইটেড স্টেটসে ঢুকে নাগরিকের পরিচয়পত্র লাভ করার ঘটনাকে, 'অনেক কষ্ট এবং অনেক মানুষের সহায়তার ফলাফল' হিসাবে বর্ণনা করেন।
Advertisement
© Thomson Reuters 2018
(इस खबर को एनडीटीवी टीम ने संपादित नहीं किया है. यह सिंडीकेट फीड से सीधे प्रकाशित की गई है।)
COMMENTS
Advertisement