সাপটাকে ইউএস ফিশ অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ সার্ভিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
জানা গেল মিয়ামির বিমানে এক ব্যক্তি হার্ড ড্রাইভের ভিতরে লুকিয়ে পাইথন নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ধরা পড়লেন। বিমান কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হল বারবাদোস গামী ওই বিমানে সাপ সমেত ওই ব্যক্তিকে যাত্রা করতে দেওয়া হয়নি।
রবিবার মিয়ামি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এই ঘটনা জানাজানি হয়। মিয়ামি হেরাল্ড নামক একটা আর্টিকেলে জানানো হয় ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি আধিকারিকরা জানান একজন আধিকারিক পরীক্ষা হয়ে যাওয়া মালপত্রের ভিতরে অস্বাভাবিক কিছুর অবস্থান লক্ষ্য করলে ব্যাগের ভিতর সাপটার অবস্থানের কথা জানতে পারেন।
আধিকারিকরা হেরাল্ডকে জানাননি সাপটা কত বড় ছিল, যার কাছে সাপটি ছিল তার নাম এবং এয়ারলাইনের কে ঘটনায় জড়িত ছিল তার নাম কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না, তা জানা যায়নি।
বিমানবন্দর আধিকারিকদের একজন মুখপাত্র, সারি কোশেটজ, সংবাদ পত্রকে জানান, বাগ্যের ভিতরে প্রথমে বোমা আছে বলে সন্দেহ করা হয় কিন্তু পরবর্তীকালে দেখা যায় ব্যাগের ভিতরে হার্ড ড্রাইভে জ্যান্ত পাইথন রয়েছে।
সাপটাকে ইউএস ফিশ অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ সার্ভিসের হাতে তুলে দেওয়া হয় এবং ওই ব্যক্তির জরিমানা করা হয়।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ওই ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখেছে।
এই প্রথমবার নয়। আরও অন্যান্য বিভিন্ন ঘটনায় বিমানবন্দরে সিকিউরিটি চেকপয়েন্টের মধ্যে দিয়ে আগেও অনেকেই জীব-জন্তু নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে।
হেরাল্ডে জানানো হয়েছে, একবার এক ব্যক্তি নিজের দেহের সঙ্গে সাপ এবং কচ্ছপ বেঁধে মিয়ামি বিমান বন্দরে সিকিউরিটি চেক পয়েন্টকে ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। এছাড়াও এক মহিলা নিজের অন্তর্বাসের ভিতর সাপ লুকিয়ে লউডারডেল-হলিউড আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ধরা পড়েছিলেন।
বিমানবন্দরে উদ্ধার হওয়া সমস্ত জীব জন্তুকেই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে হেরাল্ডে জানানো হয়েছে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)