এখানে দেখুন সেই ৫ পয়েন্ট:
দক্ষিণ কাশ্মীরে জন্ম এই হিজবুল কম্যান্ডার রিয়াজ নাইকুর। পুলঅওয়ামার এক সরকারি কলেজ থেকে স্নাতক। ২০১০-২০১২-এর মধ্যে শিক্ষকতা করেছে সে। ইসলামিক হিস্ট্রি বিষয়ে শিক্ষক ছিলেন নাইকু। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, ২০১২-এর শেষদিক থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় নাইকু। সম্ভবত তারপরেই জিগ দিয়েছিল হিজবুলে।
সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে যৌথবাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছিল ইয়াসিন ইত্তু। তারপর থেকে হিজবুলের অপারেশন দেখছিল এই নাইকু।
উপত্যকায় সক্রিয় হিজবুল কম্যান্ডারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ ও শিক্ষিত ছিল নাইকু। অত্যন্ত বাগ্মী ছিল এই নিহত কম্যান্ডার।
স্থানীয় যুবকদের হিজবুল-মুখী করতে সোশাল মাধ্যমকে হাতিয়ার করত নাইকু। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের বিশেষ বাহিনীর ওপর হামলা এবং পুলিশ পরিবারের সদস্যকে অপহরণের হুমকি দেওয়ার মতো মামলা ছিল তার বিরুদ্ধে।
২০১৮ সালে দুই সন্ত্রাসবাদীর কথোপকথনের একটা অডিও ভাইরাল হয়েছিল। স্থানীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রার্থীর চোখ অ্যাসিড ঢেলে নষ্ট করার প্রসঙ্গ উল্লেখ ছিল সেই অডিও টেপে। সেই দুই সন্ত্রাসবাদীর মধ্যে একজন রিয়াজ নাইকু, এমনটাই দাবি করেছিলেন গোয়েন্দারা।