This Article is From May 02, 2020

গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনে খুলবে কিছু দোকান, আপনি যার জন্য প্রতীক্ষা করছেন খুলছে কি সেই দোকান?

তবে গত দু'দফার লকডাউনের নিরিখে তৃতীয় দফায় কিছু কিছু ছাড় পেয়েছে গ্রিন ও অরেঞ্জ জোন

গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনে খুলবে কিছু দোকান, আপনি যার জন্য প্রতীক্ষা করছেন খুলছে কি সেই দোকান?

প্রতীকী

হাইলাইটস

  • তৃতীয় দফার লকডাউনের আগে কিছু ছাড় দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
  • ১৭ মে পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন
  • তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে দেশকে
নপ্যা দিল্লি:

৪ মে থেকে লাগু হবে তৃতীয় দফার লকডাউন (Third phase lockdown)। তার আগে ফের গাইডলাইন স্পষ্ট করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ইতিমধ্যে শুক্রবার একদফা গাইডলাইন (Guideline) জারি করেছে মন্ত্রক। কী করনীয়, কী নয়, স্পষ্ট উল্লেখ আছে সেই গাইডলাইনে। তারপরেও মানুষের মনের বিভ্রান্তি দূর করতে শনিবারও তৎপর হল মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, গ্রিন জোন, অরেঞ্জ জোনে সেলুন আর স্পা খোলা যাবে। রেড জোনে বন্ধ থাকবে সেলুন। তবে গত দু'দফার লকডাউনের নিরিখে তৃতীয় দফায় কিছু কিছু ছাড় (Lockdown relaxation in Orange and Green Zone) পেয়েছে গ্রিন ও অরেঞ্জ জোন।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক কর্তা জানিয়েছেন, অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলো অ-অত্যাবশ্যকীয় পণ্যও সরবরাহ করতে পারবে। ৪ মে থেকে লাগু হবে এই শিথিলতা। পাশাপাশি এই তিন জোনে খোলা যাবে মদের দোকান। যদি সেই দোকান নিরবিলি কোনও জায়গায় থাকে। তবেই খুলতে পারবে দোকান। বাজার কিংবা শপিং মল এলাকায় হলে খোলা যাবে না মদের দোকান। গাইডলাইনে স্পষ্ট করেছে মন্ত্রক। 

সেই গাইডলাইনে বলা হয়েছে, মদের দোকানে আসা গ্রাহকদের ৬ ফুটের দুরত্ব বজায় রাখতে হবে। আর ৫ জনের বেশি গ্রাহক যাতে একেবারে ভিড় না করে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এদিকে, দেশে এখনও পর্যন্ত একদিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি করোনা  আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গেল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক শনিবার সকালে জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ওই মারণ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ২,২৯৩ জন। এর ফলে ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখন ৩৭,৩৩৬ জন। অত্যন্ত সংক্রামক কোভিড-১৯ এর কবলে পড়ে মারা  গেছেন মোট ১,২১৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৭১ জন। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে ২৫ মার্চ থেকে টানা লকডাউন জারি রয়েছে দেশে।

৩ মে সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষের আগেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছে যে সেটি আরও দু'সপ্তাহ বাড়ানো হচ্ছে। তবে এই মহামারীকে রুখতে সবকিছু বন্ধ থাকার জেরে বিরাট অর্থনৈতিক ধাক্কার মুখে দেশ। সেই কারণেই লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানো হলেও কিছু কিছু কর্মক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্বের বিধিনিষেধ মেনে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক "সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি আছে" এমন এলাকাগুলোকে "রেড জোন" হিসাবে চিহ্নিত করেছে। সেখানে লকডাউনের কড়া বিধিনিষেধ জারি থাকবে, কিন্তু যে জায়গাগুলোতে নতুন করে সংক্রমণ ছড়ায়নি অর্থাৎ "গ্রিন জোন", সেখানে লকডাউনের বিধিনিষেধ অনেক শিথিল করা হবে ৪ মে থেকে। "অরেঞ্জ জোন"-ও অনেকগুলো ক্ষেত্রেই ছাড় পাবে বলে জানিয়েছে সরকার।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.