This Article is From Apr 03, 2019

অভিষেকের স্ত্রীকে নোটিশ পাঠাল কেন্দ্র

মন্ত্রকের যে বিভাগ বিদেশি নাগরিকদের (Foreign Citizen) ব্যাপার নিয়ে কাজ করে তাদের তরফে রুজিরাকে নোটিশ পাঠান হয়েছে।

অভিষেকের স্ত্রীকে নোটিশ পাঠাল কেন্দ্র

কয়েক দিন আগে কলকাতা বিমান বন্দরের একটি ঘটনা  নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়।

কলকাতা:

ওভারসিজ সিটিজেনশিপ কার্ড (OIC)  এবং প্যান কার্ড (Pan Card) পেতে ভুল তথ্য দিয়েছেন এই অভিযোগে তৃণমূল  সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলা (বন্দ্যোপাধ্যায়কে) নোটিশ পাঠাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Home Ministry)। মন্ত্রকের যে বিভাগ বিদেশি নাগরিকদের (Foreign Citizen) ব্যাপার নিয়ে কাজ করে তাদের তরফে রুজিরাকে নোটিশ পাঠান হয়েছে। তাঁর থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে ৪৯ এ ফর্ম ফিলাপের সময় সম্পূর্ণ তথ্য তিনি পেশ করেননি কেন? কেন জানাননি তিনি থাইল্যান্ডের নাগরিক? তাছাড়া প্যান কার্ড করার সময় ওআইসি কার্ডের উল্লেখ কেন করেননি সেই প্রশ্নও জানতে চাওয়া  হয়েছে তাঁর কাছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই তাঁকে জবাব দিতে  বলা হয়েছে। 

‘রাহুলের থেকেও হাস্যকর আপনি'! আক্রমণকারীকে যোগ্য জবাবে কী বললেন সুষমা?

নোটিশে বলা  হয়েছে ২০০৯ সালে ১৪ নভেম্বর ৪৯ এ ফর্ম জমা দিয়েছেন রুজিরা। কিন্তু সে সময় তিনি যে  থাইল্যান্ডের নাগরিক এবং তাঁর কাছে যে ওআইসি কার্ড আছে  সে কথা জানাননি রুজিরা। কিন্তুই তার সেটা  করা উচিত ছিল।   স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে ১৫ দিনের মধ্যে তথ্য না দিলে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যে তথ্য আছে  তার ভিত্তিতেই ব্যবস্থা  নেওয়া হবে। সাধারণত তথ্যের সমস্যা হলে ওআইসি কার্ড  বাতিল করে দেওয়া হয় বলে বিশেষজ্ঞরা জানান।

বিজেপি শেষ, ক্ষমতায় আসছে মমতার নেতৃত্বাধীন ধর্মনিরপেক্ষ সরকার: অভিষেক

কয়েক দিন আগে কলকাতা বিমান বন্দরের একটি ঘটনা  নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়। ব্যাঙ্কক থেকে বিমান  বন্দরে নেমে শুল্ক দপ্তরের আধিকারিকদের  সঙ্গে সংঘাতে জড়ান। বেশ কিছুক্ষণ বাদে বিমান বন্দর থেকে বেরিয়ে  যান রুজিরা এবং তাঁর এক সঙ্গী। অভিষেক দাবি  করেন তাঁর স্ত্রীকে জড়িয়ে  মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। তিনি  বলেন,আমার স্ত্রীয়ের সঙ্গে  দু কিলো কেন দু গ্রাম সোনা ছিল  প্রমাণ করতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেব। ওই ঘটনায়  শুল্ক দপ্তর এবং  অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উভয়ই একে অপরের বিরুদ্ধে  অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগেরব সময় নিয়েও প্রশ্ন তোলেন অভিষেক। অন্যদিকে  বিজেপির তরফে বলা হয় শুল্ক দপ্তরের মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাকে কাজ করতে না দিয়ে  রাজ্যে সাংবিধানিক সঙ্কট তৈরি করছেন মমতা।                                                                                    



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.