This Article is From Jan 09, 2019

আশা করি জনমতকে মর্যাদা দেওয়া হবে, সংরক্ষণ বিল পাশ হবে রাজ্যসভায়

কোটা বিল: “একদিনের জন্য বাড়ানো হয়েছে রাজ্যসভার অধিবেশন।আশা করি এটা পাশ হয়ে যাবে”, সোলাপুরের সভায় বললেন নরেন্দ্র মোদী।

আশা করি জনমতকে মর্যাদা দেওয়া হবে, সংরক্ষণ বিল পাশ হবে রাজ্যসভায়

মহারাষ্ট্রের সোলাপুরে জনসভায় নরেন্দ্র মোদী

সোলাপুর, মহারাষ্ট্র:

উচ্চবর্ণের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর জন্য তাঁর সরকারের আনা সংরক্ষণ বিলকে সামাজিক ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে বড় পদক্ষেপ বলে ঘোষণা করলেন নরেন্দ্র মোদী। বিলটি নিয়ে বিরোধীরা তুমুল হট্টোগোল করলেও, তাঁর আশা, বিলটি পাশ হয়ে যাবে।

মহারাষ্ট্রের সোলাপুরের জনসভায় তিনি বলেন, “অবিচারের মানসিকতার শেষ হোক। আমরা চাই সমান সুযোগ”।

দীর্ঘক্ষণ বিতর্কের পর মঙ্গলবার লোকসভায় পাশ হয়েছে উচ্চবর্ণের দরিদ্র মানুষদের জন্য শিক্ষা এবং চাকরির ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বিল। মেয়াদ একদিন বাড়িয়ে বিলটি পেশ করা হয় রাজ্যসভায়, তারই তীব্র প্রতিবাদে সামিল হয় বিরোধীরা।

একদিনের জন্য রাজ্যসভার অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সোলাপুরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন,  “আমি আশা করি বিলটি পাশ হয়ে যাবে। সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য সাধারণ মানুষের ইচ্ছাকে মর্যাদা দেবেন বলেই আমি আশা রাখি”।

বিরোধী জোটের রুপরেখা স্থির হবে তৃণমূলের সমাবেশে,দাবি চন্দ্রবাবু নায়ডুর

বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটানোরও অভিযোগ তোলেন তিনি।

সোলাপুরের জনসভায় বুধবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকাল রাত পর্যন্ত লোকসভায় অনেক আলোচনা হয়েছে, কিছু মানুষ বিলটির বিরোধীতা করলেও, বিলটি পাশ হয়েছে, সংবিধানের পক্ষে এটা আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ”।

ভালো লাগছে, ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর, কেন?

এই বিলের মাধ্যমে বিরাট সুযোগ পাবে ব্রাহ্মণ, রাজপুত(ঠাকুর), জাঠ, মারাঠা, ভূমিহার সহ অনেক বর্ণ। অন্যান্য বর্ণের মানুষরাও অনেক সুযোগ পাবেন।

আর্থিক ক্ষমতার ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধি নেই সংবিধানে।ফলে দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দুই কক্ষেই সংবিধান সংশোধন বিল পাশ করতে হবে।

.