This Article is From May 01, 2019

ডিভোর্স দিতে অস্বীকার করল স্বামী, প্রেমিকের সঙ্গে মিলে তাকে হত্যা করল স্ত্রী

গত ২৮ এপ্রিল ওমবীর সিংহ, সুমিত এবং ভুলে এই তিনজন মিলে রূপেন্দ্র সিংহ চান্দেলের গাড়িটি আটকায় গৌর সিটির হাইবাতপুরের কাছে।

ডিভোর্স দিতে অস্বীকার করল স্বামী, প্রেমিকের সঙ্গে মিলে তাকে হত্যা করল স্ত্রী

তিন অভিযুক্তকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। (ছবি প্রতীকী)

নিউ দিল্লি:

স্বামী ডিভোর্স দিতে না চাওয়ায় তাঁর স্ত্রী তাঁকে হত্যা করে দিল। বুধবার পুলিশ জানায় এই ঘটনাটি ঘটেছে গ্রেটার নয়ডাতে। গত ২৮ এপ্রিল গৌর সিটির কাছে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রূপেন্দ্র সিংহ চান্দেলের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, রূপেন্দ্র সিংহ চান্দেলের স্ত্রী অমৃতা চান্দেলের সঙ্গে অন্য একজনের সম্পর্ক ছিল। যার নাম ওমবীর সিংহ। নিজের সেই প্রেমিককে সঙ্গে নিয়েই অমৃতা তার স্বামীকে হত্যা করার ছক কষে। রূপেন্দ্র পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার। ঘটনার তদন্ত করা এক পুলিশ আধিকারিক জানান, “অনুসন্ধানের সময়ই আমরা বুঝতে পারি যে, ওই ভদ্রলোকের স্ত্রী'ই তাঁকে হত্যার ছক কষেছিল। ওমবীর সিংহের সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক ছিল এবং ‘পথের কাঁটা' স্বামীকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল সে। এই কাজটির জন্য দুজন পেশাদার খুনিকে টাকা দিয়েছিল ওমবীর”।

“এমনকি, ওই মহিলা এই কাজটি সম্পন্ন করার জন্য ওমবীর সিংহকে ৩ লক্ষ টাকার প্রস্তাবও দিয়েছিল”, জানান ওই পুলিশ আধিকারিক।

গত ২৮ এপ্রিল ওমবীর সিংহ, সুমিত এবং ভুলে এই তিনজন মিলে রূপেন্দ্র সিংহ চান্দেলের গাড়িটি আটকায় গৌর সিটির হাইবাতপুরের কাছে। তারপরই তাঁর মাথা লক্ষ করে গুলি চালানো হয়। ওই গাড়ির পিছনের আসন থেকে উদ্ধার করা হয় রূপেন্দ্র সিংহ চান্দেলের মৃতদেহ।

সুমিত কুমার এবং ভুলের সঙ্গে বুধবারই গ্রেফতার করা হয়েছে ওমবীর সিংহকে।

এই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ। অমৃতা চান্দেল এখনও ফেরার। তার খোঁজে একটি দল তৈরি করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই পুলিশের জালে সে ধরা পড়বে বলে আশা করছেন পুলিশ আধিকারিকরা।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.