हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Dec 04, 2019

তেলেঙ্গানায় গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনার শুনানি হবে ফাস্ট-ট্র্যাক কোর্টে

পুলিশের যে সমস্ত তথ্য পেয়েছে NDTV , তাতে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা তরুণীর দেহ পুড়িয়ে দেওয়ার আগে, শ্বাসরোধ করে খুন করে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from ANI)

ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে সে রাজ্যের পাশাপাশি দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে

হায়দরাবাদ:

তেলেঙ্গানায় (Telangana Case) ২৬ বছর বয়সী পশু চিকিৎসকের গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায়, চার অভিযুক্তের শুনানিতে ফাস্ট-ট্র্যাক কোর্টে হওয়ার অনুমোদন দিল তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট (Telangana High Court) । ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে সে রাজ্যের পাশাপাশি দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। সোমবার, সংসদে সমাজবাদি পার্টির সাংসদ জয়া বচ্চন বলেন, “এই ধরণের মানুষদের (অভিযুক্ত) জনতার সামনে এনে পিটিয়ে মারা উচিত”, পাশাপাশি তেলেঙ্গানার ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। পশু চিকিৎসকের বাবা সংবাদসংস্থা এএনআইকে বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব দোষীদের শাস্তি দেওয়া উচিত। আইন তৈরি হয়েছে, তবে নির্ভয়ার মতো মামলার নিচ্ছে না, দোষীদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া উচিত”।

"অপরাধীদের চিরজীবনের জন্যে জেলবন্দি করুন": ধর্ষণকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় হেমা মালিনী

অভিযুক্ত মহম্মদ আরিফ, জল্লু শিবা, জল্লু নবীন এবং চিন্তাকুন্ত চেন্নাকেসাভুলু ট্রাকের চালক বলে সনাক্ত করা হয়েছে এবং মহিলার ওপর হামলা চালানোর আগে তারা মদ্যপান করেছিলেন বলেও জানা গিয়েছে।

Advertisement

পুলিশের যে তথ্য NDTV পেয়েছে এই অপরাধ সম্পর্কে, তরুণীর দেহ পুড়িয়ে ফেলার আগে, তাঁর শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তারা, তরুণীর গাড়িটি একটি টোল প্লাজার কাছে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে অভিযুক্তরা।

রাত ৯.১৫টায় তিনি যখন ফিরে আসেন, অভিযুক্তরা তাঁর কাছে গিয়ে সাহায্য করতে চায়। তারপরেই টোল প্লাজা সংলগ্ন একটি ঝোপের মধ্যে নিয়ে যাওয়া হয় তরুণীকে, সেখানেই তাঁর ফোনটিও অফ করে দেওয়া হয়। সাহায্যের জন্য চিৎকার করলে, তরুণীর মুখে হুইস্কি ঢেলে দেওয়া হয়।

Advertisement

ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে আমরণ অনশনের সিদ্ধান্ত দিল্লি মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সনের

ঘটনায় ব্যাপক সমালোচননার মুখে পড়ে তেলেঙ্গানা পুলিশ, রাত ১১টা নাগাদ পুলিশের কাছে তরুণীর পরিবারের লোকেরা গেলে, পুলিশের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না করার অভিযোগ ওঠে। পরিবারের দাবি, তাঁদের এক থানা থেকে আরেক থানায় ঘুরিয়েছে পুলিশ এবং ভোর ৩টে নাহাদ তল্লাশি শুরু করে।

Advertisement

NDTV কে ওই পরিবারের তরফে বলা হয়েছে, পুলিশ অনুমান করছিল, স্বেচ্ছায় চলে গিয়েছেন ওই তরুণী।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী কিষাণ রেড্ডি বলেন, জরুরি পরিস্থিতি, যা ওই তরুণীর প্রাণ বাঁচাতে পারত, তা না করে হাল্কাভাবে নিয়েছে পুলিশ। NDTV কে তিনি বলেন, “এভাবে কাউকে থানা থেকে ফিরিয়ে দেওয়া যায় না। সমস্ত অভিযোগ যাতে নেওয়া হয়, তারজন্য আমরা সমস্ত থানাকে বাধ্যতামূলক করব। এফআইআর পরে করা যেতে পারে, প্রথমে তাদের মেয়েটিকে খোঁজার কাজ করতে হবে”।

Advertisement

 ANI থেকে পাওয়া তথ্য

Advertisement