প্রথমে ১৪ ফেব্রুয়ারি জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলাতে সিআরপিএফ জওয়ানদের গাড়িতে পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের আত্মঘাতী জঙ্গি হানায় শহিদ হলেন ১৪ জন জওয়ান। তারপর মঙ্গলবার ভোরে ঘটনার বারো দিন পর ভারতীয় বায়ুসেনা নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে পাক ভূখণ্ডে আলি কিলোমিটার ভিতরে ঢুকে গুঁড়িয়ে দিয়ে এল জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান ঘাঁটি। তারপর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা পৌঁছে গিয়েছে চরমে। ভয়াবহ এই উত্তেজনার পরিস্থিতির মধ্যেই ভারতীয় সেনার পূর্ব ভারতের মুখ্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল মনোজ নারাভানে বুধবার পশ্চিমবঙ্গের পানাগড়ের সেনা ঘাঁটিতে টহল দিলেন। সরেজমিনে খতিয়ে দেখলেন সব ব্যবস্থা। পানাগড়ের সেনা বেসক্যাম্পকে সমস্তরকম নিরাপত্তাজনিত পরিস্থিতির জন্যও তৈরি থাকার নির্দেশ দিলেন তিনি। দেশের প্রথম মাউন্টেন স্ট্রাইক বাহিনীর ঘাঁটিও হবে এখানে।
পাক হেফাজতে ভারতীয় পাইলট, জেনেভা চুক্তি অনুসরণ করে দেখভাল করতে হবে তাঁর
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয় ব্রহ্মাস্ত্র বাহিনী বা সপ্তদশ বাহিনীর বেসক্যাম্প রাঁচি থেকে খুব তাড়াতাড়িই সরিয়ে আনা হবে পানাগড়ে।
ব্রহ্মাস্ত্র বাহিনীর জেনারেল অফিসার কম্যান্ডিং, লেফটেন্যান্ট জেনারেল পি এন রাও স্বাগত জানান লেফটেন্যান্ট জেনারেল নারাভানেকে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)