This Article is From Feb 26, 2019

বিমান হামলার লক্ষ্য সম্পর্কে কী মত প্রতিরক্ষা আধিকারিকদের

পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটিতে হামলা চালায় ১২ টি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান

বিমান হামলার লক্ষ্য সম্পর্কে কী মত প্রতিরক্ষা আধিকারিকদের

নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর জঙ্গিঘাঁটিতে বোমা নিক্ষেপ করে ভারতীয় বায়ুসেনা(ফাইল ছবি)

নিউ দিল্লি:

বালাকোটের জইশ-ই-মহম্মদের ক্যাম্পে বিমান হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছে খুব সন্তপর্ণে, প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে আজ এমনই জানতে পেরেছে এনটিডিভি। ভোররাতে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বিমান হামলার ফলে নিকেশ করা সম্ভব হয়েছে তিনশোরও বেশী জঙ্গি, জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজাহারের শ্যালক ইউসুফ আজাহারকে।

পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটিতে হামলা চালায় ১২ টি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান।১৪ ফেব্রুয়ারি জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় আত্মঘাতী হামলা, আতে শহিদ হয়েছিলেন সিআরপিএফের ৪০ জন জওয়ান, সেই ঘটনার দায় স্বীকার করেছিল জইশ-ই-মহম্মদ। 

ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযান: মাসুদ আজাহারের শ্যালকের নেতৃত্বাধীন জইশ ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়েছে: কেন্দ্র

ভারতে আবারও হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে জইশ-ই-মহম্মদ, গোয়েন্দা রিপোর্টে এই তথ্য পাওয়ার পরেই বিমান হামলা পরিকল্পনা করা হয়।

সূত্র মারফৎ এডিটিভি জানতে পেরেছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে বালাকোট এলাকাটি আত্মঘাতী বোমারুদের প্রাণকেন্দ্র।“প্রচুর পরিমাণে প্রশিক্ষক এবং প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষক রয়েছে...বহু বছর ধরে এই ক্যাম্পগুলি চলছে এবং ঐতিহাসিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর এলাকায়”।

জইশ- ই-মহম্মদের সবচেয়ে বড় জঙ্গি ঘাঁটিতে আঘাত হেনে বহু জঙ্গিকে নিকেশ করা গিয়েছেঃ কেন্দ্র

১৯৯৯ সালে IC-814 বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত থাকা ইউসুফ আজাহার ছিল এই ক্যাম্পের দায়িত্বে। সেই সময় আরও দুই জঙ্গির সঙ্গে জেলে বন্দি ছিল মাসুদ আজাহার, তারপর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সূত্র প্রশ্ন তুলেছে, পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অজান্তে কীভাবে এতবড় একটা ক্যাম্প চলত।

 পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলা তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে পাকিস্তান।মাসুদ আজাহারকে রাষ্ট্রসংঘ ঘোষিত নিষিদ্ধ করা ভারতের চেষ্টা অন্ধকারেই রয়েছে।

.