தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Dec 29, 2019

রাহুল গান্ধি অনুপ্রবেশকারীদের ভালবাসলে তাদের ইতালিতে নিয়ে যান: গিরিরাজ সিংহ

গিরিরাজ সিংহ দাবি করেন, কেবল কংগ্রেস ও ‘‘টুকরে টুকরে গ্যাং'' ছাড়া সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে আর কারও সমস্যা নেই।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

অসমে জনসভায় বিজেপি ও আরএসএসকে রাহুল গান্ধি আক্রমণ করার পরেই এবার তাঁকে আক্রমণ গিরিরাজ সিংহর।

রাঁচি:

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ (Giriraj Singh) শনিবার কংগ্রেসকে (Congress) অভিযুক্ত করে বললেন, কংগ্রেস ‘‘দেশকে বিভক্ত'' করতে চাইছে মিথ্যে গুজব ছড়িয়ে এবং সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন সম্পর্কে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে। পাশাপাশি তিনি বলেন, রাহুল গান্ধি (Rahul Gandhi) যদি ‘‘অনুপ্রবেশকারীদের'' ভালবাসেন, তাহলে তিনি যেন তাদের ইতালি নিয়ে যান। কংগ্রেসকে ‘‘পরস্পরবিরোধী নীতি'' থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করে গিরিরাজ সিংহ দাবি করেন, ইউপিএ সরকার প্রাথমিক ভাবে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে কথা বললেও পরে ‘‘তোষণের রাজনীতি'' করতে চেয়ে বেশি দূর এগোয়নি। এদিন কেন্দ্রীয় পশুপালন, দুগ্ধ ও মৎস্যমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ বলেন, ‘‘কংগ্রেস দেশকে বিভক্ত করতে চাইছে মিথ্যে বলে... রাহুল গান্ধি যদি অনুপ্রবেশকারীদের এতই ভালবাসেন, তাহলে তিনি তাদের ইতালিতে নিয়ে যান।''

গিরিরাজের মন্তব্যের আগের দিনই রাহুল গান্ধি অসম সফরে গিয়ে বিজেপি ও আরএসএসকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, অসম হিংসাত্মক বিরোধের পথে গিয়েছে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে। তারা হিংসার পথ নিয়েছে বিজেপির ‘‘জনবিরোধী'' নীতির কারণে।

লখনউ পুলিশ আমাকে ঘাড় ধরে নিগ্রহ করেছে, অভিযোগ প্রিয়াঙ্কা গান্ধির

Advertisement

গুয়াহাটিতে এক জনসভায় প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি মানুষের কাছে আবেদন করেন একজোট হয়ে বিজেপিকে বুঝিয়ে দিতে যে, অসমের সংস্কৃতি ও পরিচয়কে আক্রমণ করা যাবে না।

রাহুলের এই বক্তব্যের পরে এবার গিরিরাজ পাল্টা আক্রমণ করলেন রাহুলকে। তিনি দাবি করেন, কেবল কংগ্রেস ও ‘‘টুকরে টুকরে গ্যাং'' ছাড়া সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে আর কারও সমস্যা নেই। তাঁর দাবি, ‘‘বিজেপি কংগ্রেসের পাপকে মুছে ফেলছে, যা বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে এবং ভয়ের পরিবেশ তৈরি করেছে।''

Advertisement

নিরাপত্তা ভেঙে ইউপিতে প্রিয়াঙ্কা গান্ধির দিকে এগিয়ে আসা এক কর্মীকে কী জবাব দিলেন নেত্রী!

গিরিরাজ আরও বলেন, এমনকী মহাত্মা গান্ধিও বলেছিলেন, পাকিস্তানের হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘুরা ভারতের নাগরিক ছিল। এবং তারা ফিরে এলে তাদের জন্য সেই সম্মান দেখানো হয়।

Advertisement

তিনি দাবি করেন, ‘‘কংগ্রেস ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ মেনে নিয়েছিল। এর ফলে হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন ও পার্সি ধর্মের মানুষদের নিগ্রহ সহ্য করতে হয়েছে। ভাইবোনদের সম্মান চুরি হয়েছিল এবং মানুষকে ভয় দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল।''

Advertisement