This Article is From Aug 01, 2019

কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রযুক্তি তৈরি করলেন আইআইটি খড়গপুরের গবেষকরা

গবেষক বজ্রেশকুমার দুবের ব্যাখ্যা অনুসারে, বর্জ্যের মধ্যে আর্দ্রতার সুবিধার জন্য জল ব্যবহার করা হয়।

কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রযুক্তি তৈরি করলেন আইআইটি খড়গপুরের গবেষকরা

নতুন এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শহরাঞ্চলে পুরসভা কঠিন বর্জ্যকে জৈব জ্বালানী, মাটি সংশোধন ও রূপান্তর করা যাবে বলে মত গবেষকদের।

কলকাতা:

শক্তি উৎপাদনে আইআইটি খড়গপুরের (IIT Kharagpur) বিশেষ উদভাবন। দেশের প্রথম সারির এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা অতি আর্দ্র পদার্থের (high moisture content) সঙ্গে কঠিন বর্জ্য ( solid waste) মিশিয়ে শক্তি উৎপাদনের প্রযুক্তি তৈরি করতে পেরেছেন। নতুন এই প্রযুক্তিকে বলা হচ্ছে হাইড্রো থার্মাল কার্বোনাইজেশন (Hydro Thermal Carbonization), সংক্ষেপে এইচটিসি। নতুন এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শহরাঞ্চলে পুরসভা কঠিন বর্জ্যকে জৈব জ্বালানী, মাটি সংশোধন ও রূপান্তর করা যাবে। আইআইটি খড়গপুরের তরফে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে। গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ব্রজেশকুমার দুবের (Brajesh Kumar Dubey) মতে, ভারতীয় পরিস্থিতিতে প্রযুক্তির সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে শিল্পক্ষেত্রে সঠিক চুল্লির (industrial scale reactor) নকশার মধ্যে। 

গবেষক বজ্রেশকুমার দুবের ব্যাখ্যা অনুসারে, বর্জ্যের মধ্যে আর্দ্রতার সুবিধার জন্য জল ব্যবহার করা হয়। জৈবজ্বালানি পুনরুদ্ধার আউটপুট হিসাবে উৎপাদিত বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।

কঠিন বর্জ্য পরিচালনার কাজে হাইড্রো থার্মাল কার্বোনাইজেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। মনে করেন, আইআইটি খড়গপুরের গবেষক দলের আরেক সদস্যা সাগরিকা পানিগ্রাহি। তাঁর মতে, জৈব বর্জ্য একবার প্রক্রিয়াজাত হলে তার থেকে নির্গত সবকিছুই ব্যবহারযোগ্য হবে। 

গবেষক সাগরিকা পানিগ্রাহী মনে করেন, এই প্রযুক্তি থেকে নির্গত সবকিছুই বিভিন্ন কাজে লাগানো যেতে পারে। প্রক্রিয়ায় ব্যবহার হওয়া জল প্রযুক্তির মাধ্যমে মিথেন গ্যাস বা জৈব গ্যাসে রূপান্তর করা সম্ভব।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.