हिंदी में पढ़ें
This Article is From Dec 19, 2019

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে পাস ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব, পক্ষে ২২৯ ভোট, বিপক্ষে ১৯৭

Impeachment Motion: হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ওঠা প্রথম দুই অভিযোগের ভোট গণনায় ওই পরিমাণ ভোট পড়ে

Advertisement
ওয়ার্ল্ড Edited by

Donald Trump হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসের অধ্যক্ষ ন্যান্সি পেলোসিকে নিশানা করেন

Highlights

  • ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে
  • তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা ইমপিচমেন্ট প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
  • ৬ পৃষ্ঠার একটা ব্যাখ্যা লেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট
ওয়াশিংটন:

ক্ষমতার অপব্যবহার এবং মার্কিন কংগ্রেসকে তার কাজে বাধাদানের অভিযোগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) বিরুদ্ধে পাস হল ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব। হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে (House of Representatives) প্রস্তাবের (Impeachment Motion) পক্ষে ২২৯ টি ভোট পড়ে, বিপক্ষে পড়ে ১৯৭ টি ভোট। এই ঘটনার আগেই হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসের অধ্যক্ষ ন্যান্সি পেলোসিকে নিশানা করেন ট্রাম্প। ডেমোক্র্যাটদের "ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্যে অবৈধ, পক্ষপাতমূলক প্রচেষ্টার শিকার" তিনি, এমনটাই বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভোটাভুটির কয়েক ঘণ্টা আগে ট্রাম্প ৬ পৃষ্ঠার একটি ব্যাখ্যায় লেখেন যে আগামী বছর যখন ভোটাররা ভোট দেবেন তখন ডেমোক্র্যাটরা তাঁদের এখনকার এই প্রচেষ্টার জন্যে অনুশোচনা করবেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যথেচ্ছাচার, প্রতারণা এবং কোনও গুরুতর অপরাধের অভিযোগ উঠলে এবং আইনসভার সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ যদি সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্টের বিপক্ষে ভোট দেন, তা হলে প্রেসিডেন্টকে পদ থেকে অপসারণ করার ক্ষমতা রয়েছে মার্কিন কংগ্রেসের। এটাই হল ইমপিচমেন্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধেও বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ক্ষমতার অপব্যবহার, কংগ্রেসের কাজে বাধা দেওয়া, ইউক্রেনকে সেনা সহযোগিতায় বাধাদান এবং প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে তদন্ত চালানোর জন্য প্রশাসনকে চাপ দেওয়া সহ নানা অভিযোগ ওঠে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।

ভারতের সঙ্গে বিলিয়ন ডলার নৌ-অস্ত্র চুক্তি অনুমোদন করল আমেরিকা

Advertisement

আমেরিকার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ইমপিচমেন্টের বিষয়টি পাস হওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন ডোনাল্ড ট্রাম্প। টুইট করে ডেমোক্র্যাটদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি বলেন, “সম্পূর্ণ মিথ্যাচারের শিকার বানানো হচ্ছে আমাকে। এটা আমেরিকার উপর আক্রমণ। এটা রিপাবলিকানদের উপর আক্রমণ।” ইমপিচমেন্ট নিয়ে যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ডেমোক্র্যাটরা তখনও টুইটে রীতমতো ক্ষোভ প্রকাশ করে ট্রাম্প লেখেন, ‘‘আমি কোনও দোষ করিনি। আমাকে অযথা ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা ঘোরতর অন্যায়।''

ট্রাম্প, ওবামাকে পিছনে ফেলে ইনস্টাগ্রামে সবচেয়ে বেশী ফলোয়ার্স প্রধানমন্ত্রী মোদির

Advertisement

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইমপিচ করা হবে কিনা তা নিয়ে বুধবার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ডেমোক্র্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় এবং তর্ক-বিতর্ক চলে। কিন্তু এরপর ভোটাভুটির সময় দেখা যায় যে, সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটই ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের পক্ষেই পড়ে। ফলে এখন গোটা বিষয়টাই নির্ভর করছে মার্কিন সেনেটের উপর। সেখানেও যদি ভোট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিপক্ষে যায়, তা হলে আগামী বছর নির্বাচনে দাঁড়ানোর আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে যেতে হতে পারে তাঁকে।

নজর রাখুন দেশের অন্যান্য খবরেও:

  .  
Advertisement