২০ জানুয়ারি দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহকে এনে রাজ্যে জনসভা করাবে রাজ্য বিজেপি।
কলকাতা: বিরোধীদলের নেতাদের এনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্রিগেডের জমায়েতের পাল্টা সভার আয়োজন বিজেপির।১৯ জানুয়ারি তৃণমূল কংগ্রসের ব্রিগেড সমাবেশ। তারপরদিনই অর্থাৎ ২০ জানুয়ারি দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহকে এনে রাজ্যে জনসভা করাবে রাজ্য বিজেপি।
রথযাত্রায় আপাতত স্থগিতাদেশ দিলেও, জনসভার অনুমতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তারপরের দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এই কর্মসূচীর কথা জানান।
১৯ জানুয়ারি ব্রিগেডে জনসমাবেশ করবে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সমস্ত বিরোধী দলকেই এই জনসমাবেশে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, দলের তরফে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে বলে আশাবাদী ঘাসফুল শিবির।
পুরনো খেলা খেলছে বিজেপি, কর্নাটকের পরিস্থিতি নিয়ে মত মুখ্যমন্ত্রীর
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানান, “আমরা সভা শুরু করব ২০ জানুয়ারি। মালদায় ২০ জানুয়ারি প্রথম সভায় বক্তব্য রাখবেন অমিত শাহ”।
তিনি জানান, ২১ জানুয়ারি বীরভূমের সিউড়ি এবং ঝাড়গ্রামে সভা করবেন অমিত শাহ। ২২ জানুয়ারি নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে জনসভা করবেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি।
এ রাজ্যকে লোকসভা নির্বাচনে পাখির চোখ করেছে গেরুয়া শিবির। রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে ২২ টি আসনের পদ্ম ফোটানোর লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।
উনিশের সভায় কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিত্ব দেখা যাবে: মমতা
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দিয়েও বেশ কয়েকটি জনসভা করাতে চায় রাজ্য বিজেপি। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ আগেই জানিয়ছিলেন, নরেন্দ্র মোদীকে দিয়ে জনসভা করানো নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছেন তাঁরা।তবে এখনও কোনও কিছু চূড়ান্ত হয় নি।
বিগত কয়েক বছরে, বঙ্গে একটু একটু করে পাপড়ি মেলছে পদ্ম। প্রধান বিরোধী দল হিসাবে যেমন উঠে আসছে, তেমনই পঞ্চায়েত ভোট এবং উপনির্বাচনে আসন সংখ্যা বাড়িয়েছে তারা।
লোকসভা নির্বাচনে আগে রাজ্যের সমস্ত লোকসভা আসন ছুঁয়ে রথযাত্রার আয়োজন করেছিল বিজেপি। যদিও তাতে অনুমতি দেয় নি রাজ্য সরকার এবং আইনি জটিলতায় আটকে রয়েছে তাদের রথযাত্রা।
আধার কার্ডের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বনের বার্তা দিলেন নারায়ণন
বিজেপির রথযাত্রা আপাতত স্থগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য সরকারের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা পুরোপুরি অমূলক নয় বলে মন্তব্য করে গেরুয়া শিবিরকে নতুন করে আবেদনের নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
মামলার সঙ্গে যুক্ত এক আইনজীবী জানিয়েছেন, ৪০ দিনের যাত্রার কর্মসূচী ছেঁটে তা ৪০ দিন করা হয়েছে।মুর্শিদাবাদের বহরমপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার, মেদিনীপুর এবং উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্র থেকে নতুন বের হওয়ার কথা।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)